শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নতুন প্রজন্ম প্রতিবাদী হলে বিজয় আসেই

আমি যদি খুব কঠিনভাবে বলি, যারা ক্ষমতার দাপট দেখালেন, খুব সোজা কথায়, তারা তো জনগণের অর্থে লালিত পালিত জনগণের সেবক। জনগণের সেবার জন্য রাষ্ট্র তাদের খোরপোশ দিয়ে লালন-পালন করছেন। তারাই যদি এমন ন্যাক্কারজনকভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই নাগরিক হিসেবে আমাদের ক্ষুব্ধ হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, এ ধরনের রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি এখন সর্বত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। মানি মাসেল অ্যান্ড ম্যান পাওয়ারের দাপট দেখতে পাচ্ছি সর্বত্র। সেটি যদি এই ভাবে বিস্তার লাভ করে, অর্থ বিত্ত আর প্রভাব প্রতিপত্তির জোরে ব্যাংক লুট করে অপরাধীরা আজ পার পেয়ে যায়, বিদেশে অর্থ পাচার করে পার পেয়ে যায়, দুঃখজনক হলেও সত্যি হলো এ ধরনের একটি অপসংস্কৃতির মধ্যে আমরা বসবাস করছি। এখন সেটি যদি বিচারিক ব্যবস্থার মধ্যেও নেতিবাচকভাবে সংক্রমিত হয়, তাহলে সেটি নিঃসন্দেহে আমাদের আশাহত করে।

বিচারিক ক্ষমতা যিনি দেখালেন, মিথ্যা অহমিকা যিনি দেখালেন, তার ভয়ে তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি জড়োসড়ো হয়েছিল। একজন প্রধান শিক্ষক যিনি প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক, তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এটি কেমন আচরণ করলেন সেটি আমার কাছে কোনোভাবেই বোধগম্য নয়। তিনি তার নীতি নৈতিকতাকে বিসর্জন দিয়ে, শিক্ষার্থীদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন, আরেকজন ক্ষমতাবান নীতি বিবর্জিত বিচারকের কথায়। বিষয়টি যেকোনো সচেতন মানুষের বিবেককে নাড়া দেবে এবং আমরা সেটিই দেখেছি।

সেক্ষেত্রে আমি বলব, আমাদের শিক্ষার্থীরা যেভাবে অবস্থান নিতে পেরেছে, সেখানে আমাদের শিক্ষকরা কেন সেটি করে দেখাতে পারলেন না? আমার প্রশ্ন সেখানেই এবং স্বাভাবিকভাবেই আমি বলব সেটি খুবই দুঃখজনক একইসঙ্গে লজ্জাজনক। তাহলে শিক্ষা ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনা দুটিই কি এখন অপসংস্কৃতির মধ্যে পড়ে গেল কি না! সেখানেই আমার ভয়। কারণ এধরনের ঘটনাগুলো কিন্তু নতুন কোনো ঘটনা নয়। আমরা নুসরাতের কথা ভুলিনি। নানা সময়ে নানাভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতরে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, বিশেষ করে বর্তমান সময়ে সেটি বেড়ে গেছে ব্যাপকভাবে, সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয় এবং যেকোনো মূল্যে এসব বন্ধ করতে হবে।

এখন কথা হচ্ছে, মেঘের ভাঁজে আলোক রেখা সদৃশ শিক্ষার্থীদের ভেতর আমি যেটি দেখলাম, আমরা সেটি এর আগেও দেখেছি। এর আগেও দেখেছি আমাদের নতুন প্রজন্ম যারা প্রতিবাদী হতে জানে, তারাই বিজয় আনে। আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা সেটিই করে দেখাল। আমি তাদের সাধুবাদ জানাই। শুভকামনা জানাই।

এর আগে আমরা গণ জাগরণ মঞ্চ দেখেছি। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন দেখেছি। সবই করেছে আমাদের শিক্ষার্থীরা। নতুন প্রজন্ম যদি নিজেরা অবস্থান নিতে পারে এমনকি আমি বলব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে, সেখানেও কিন্তু শিক্ষার্থীদের আমরা শক্ত অবস্থান নিতে দেখেছি। সেটিই হচ্ছে জাতির জন্য আশার আলো। কিন্তু সেই আশার আলো নিভু নিভু হয়ে যায় যখন দেখি, রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি নানা দিকে নানাভাবে বাড়ছে একইসঙ্গে নীতি নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে দেশ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে কলুষিত করছে, সমাজ ব্যবস্থাসহ এমনকি পরিবারকে কলুষিত করছে। সেখানে আমি এখনো আশা করি, নতুন প্রজন্মের দিকেই আমরা তাকিয়ে থাকি।

বাংলাদেশ কিন্তু ছাত্র আন্দোলন, যেমন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের কথা যদি আমরা বলি, সেখান থেকেই তো তাদের শুরু। সেই সময়ে ছাত্রদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেখেছিলাম বলেই সেদিন জয় দেখেছিলাম। আজও আমরা দেখলাম ছাত্ররা প্রতিবাদ করতে জানে এবং জয়ী হয়।

কাজেই আমি মনে করি এই প্রজন্ম যদি হাল ধরে অপসংস্কৃতি রোধকল্পে এগিয়ে আসে সেটিই আমাদের দেখার বিষয়। নানা ধরনের অপসংস্কৃতি আমাদের রন্ধ্রমুলে জেঁকে বসেছে। সেই সময় ওরা যে সাহস করে বেরিয়ে এসেছে, আমরা বিভিন্ন সময়ে দেখেছি, তখনই একটি আশার আলো জ্বলে উঠে। সেক্ষেত্রে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যা করে দেখাল, সেটি সবার জন্য শিক্ষণীয় বিষয় এবং নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

রাশেদা কে চৌধুরী: সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা।

এসএন

Header Ad
Header Ad

‘জমি পাওয়ার জন্য ড. ইউনূস স্যারকেও বাবা ডাকতে রাজি আছি’

অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। ছবি: সংগৃহীত

মা সবসময় সন্তানের চাহিদা পূরণে চেষ্টা করেন এবং সাধারণত সন্তানকে নিরাশ করেন না। ঠিক তেমনই, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তাঁর মমতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিকে মনে রেখে আলোচিত-সমালোচিত অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয় একবার নিজেকে তাঁর সুযোগ্য সন্তান হিসেবে দাবি করে একটি আবদার জানিয়েছিলেন।

শেখ হাসিনার কাছে রাজধানীর নিকটস্থ পূর্বাচলে একটি প্লটের আবেদন করেছিলেন অভিনেতা জয়। সেই আবেদনপত্রের একটি ছবি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল, যা এর আগেও কয়েক দফায় ভাইরাল হয়েছিল ফেসবুকে।

২০১৪ সালে পূর্বাচলে জায়গা পাওয়ার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন অভিনেতা, যা ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার ভাইরাল হয়। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের পর সেই আবেদনপত্রটি ফের ভাইরাল হয়।

এদিকে দীর্ঘদিন পর রাজনৈতিক স্যাটায়ার বানিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা ও অন্তবর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। দেশের রাজনীতিবিদদের নিয়ে তৈরি গল্পে ‘৮৪০’ ওয়েব সিনেমা বানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে এই সিনেমা। এর আগেই বুধবার (১১ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘৮৪০’-এর বিশেষ প্রিমিয়ার শো।

‘৮৪০’ শিরোনামের ওয়েব সিনেমাটিতে একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়। সিনেমটির প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জমি চাওয়া প্রসঙ্গে তার কাছে জানতে চাইলে শাহরিয়ার নাজিম জয় গণমাধ্যমকে বলেন, আমার জমির প্রয়োজন আছে। তাই ড. ইউনুস স্যারকে বাবা ডাকতে হলেও ডাকবো। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে জমি চাওয়াতে আমি মোটেও অনুতপ্ত না। একটা জিনিস পাওয়ার জন্য বাবা, দাদা, মা ডাকা যায়। আর আমি আমার কাজের জন্য ভবিষ্যতেও ডাকবো। তবে হ্যাঁ আমি তখনও বলেছি বিগত সরকার যেভাবে স্বৈরাচার হয়ে উঠেছিল আর তাদের পতনের জন্য যত লোক প্রাণ দিয়েছে তা অনেক সেন্সেটিভ ইস্যু হয়ে গিয়েছে। আর ওই সকাররের প্রধানকে আমি মা বলেছি সেটার জন্য আমি অনুতপ্ত।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উর্ধ্বমুখী আলু বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে গতকাল বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। এই আলুগুলো মালবাহী ট্রেনে করে ভারতের মেসার্স আতিফ এক্সপোর্ট সুজাপুর কালিয়াচক মালদা শহর থেকে আমদানি হয়ে বেনাপোল রেল স্টেশনে পৌঁছেছে।

রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জের মেসার্স টাটা ট্রেডার্স নামক একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু আমদানি করেছেন। আগামীকাল শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) পণ্য চালানটি বেনাপোল বন্দর অথবা নওয়াপাড়া থেকে খালাস করা হবে।

সি এন্ড এফ এজেন্ট আলম এন্ড সন্সের প্রতিনিধি নাজমুল আরেফিন জনি বলেন, ভারত থেকে ট্রেনের একটি রেক-এ ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। পণ্য চালানটি ছাড় করানোর জন্য আগামীকাল শনিবার বেনাপোল কাস্টম হাউজে কাগজপত্র সাবমিট করা হবে। কাস্টমস ও রেলস্টেশনের কার্যক্রম সম্পন্নের পর বেনাপোল বন্দর অথবা নওয়াপাড়ায় আনলোড করা হবে। নওয়াপাড়া থেকে আলুগুলো ঢাকা এবং চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হবে।

বেনাপোল স্টেশন মাস্টার সাইদুজ্জামান জানান, রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জের টাটা ট্রেডার্স নামক এক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু আমদানি করেন। ভারতের মালদার আতিপ এক্সপোর্ট নামক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আলুর চালানটি রপ্তানি করেছেন। একটি ট্রেনের রেক-এ ৯৪৬০ ব্যাগ আলু আমদানি হয়েছে। যার ওজন ৪৬৮০০০ কেজি। পণ্য চালানটির আমদানি মূল্য ১০৭৬৪০ মার্কিন ডলার।

Header Ad
Header Ad

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার

ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। ছবি: সংগৃহীত

চীনা দাবাড়ু ডিং লিরেনকে হারিয়ে দাবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। এর মধ্য দিয়ে প্রথম ভারতীয় এবং সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮ বছর বয়সী গুকেশ ৭.৫-৬.৫ স্কোরে জিতেছেন।

কিন্তু গুকেশের অভাবনীয় এ অর্জনের উল্লাসে পানি ঢেলে দিল রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক দিন না যেতেই বিতর্ক উঠেছে ডিং লিরেনের বিপক্ষে হওয়া গুকেশের ম্যাচটি নিয়ে।

রাশিয়ার দাবা সংস্থার প্রধান আন্দ্রে ফিলাতভের অভিযোগ, ডিং লিরেন ইচ্ছাকৃতভাবে ম্যাচ হেরেছেন। যে কারণে ফিডেকে তদন্ত শুরু করতে অনুরোধ করেছেন তিনি। এক সংবাদ সংস্থা এমনটা জানিয়েছে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে গুকেশ হারিয়ে দেন লিরেনকে। ১৪তম ক্লাসিকাল ম্যাচটি জেতেন ভারতীয় দাবাড়ু। ১৩তম ম্যাচ শেষে দু’জনের পয়েন্ট সমান ছিল। শেষ ম্যাচ জিততেই সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন গুকেশ।

কিন্তু সেই জয় নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। ফিলাতভের অভিযোগ, ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপের শেষ ম্যাচ সকলকে অবাক করে দিয়েছে। চীনের দাবাড়ু যেভাবে হেরেছেন তা সন্দেহজনক। এটা নিয়ে ফিডের তদন্ত করা উচিত। লিরেন ম্যাচটা যে জায়গা থেকে হেরেছে, তা একজন প্রথম শ্রেণীর দাবাড়ুর পক্ষেও হারা কঠিন। চীনের দাবাড়ুর এই হার ইচ্ছাকৃত বলে মনে হচ্ছে।’’

 

এবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে দেখা গিয়েছে, বেশিরভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক খেলেছেন গুকেশ। অন্যদিকে লিরেন বরাবরই রক্ষণাত্মক খেলছিলেন। শেষ ম্যাচেও সেটাই দেখা গেল। সময়ের চাপে সমস্যায় পড়েন লিরেন। প্রথম ৪০ চালের পর শেষ দিকে সময় কমছিল লিরেনের। তখন বোর্ডে গুকেশের রাজা ও দু’টি বোড়ে পড়ে ছিল। অন্য দিকে লিরেনের ছিল রাজা ও একটি বোড়ে। দেখে মনে হচ্ছিল, খেলা ড্র হবে। সেখানেই ভুল করে বসেন চীনা দাবাড়ু।

এদিকে, ম্যাচ শেষে লিরেন বলেছেন, ‘চাপের মধ্যে একটা চালে ভুল করে ফেলি। তারপরই গুকেশের মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম, ও কতটা আনন্দ পেয়েছে। তখন আর আমার কিছু করার ছিল না।’ গুকেশ বলেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে লিরেন এত বড় ভুল করেছে। কয়েক সেকেন্ড পরে বুঝতে পারি। সেটা কাজে লাগাই।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘জমি পাওয়ার জন্য ড. ইউনূস স্যারকেও বাবা ডাকতে রাজি আছি’
বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার
রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!
দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান: তারেক রহমান
যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন: রিজওয়ানা
পদত্যাগ করলেন পাকিস্তান টেস্ট দলের প্রধান কোচ
অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
তামিলনাড়ুতে হাসপাতালে আগুন, নারী-শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের নিন্দা ৫৩ নাগরিকের
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ইস্যুতে যা জানাল আমেরিকা
মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩০ ফিলিস্তিনি
গণমাধ্যমই দেশের ভালো-মন্দের অতন্দ্র প্রহরী: শাকিল উজ্জামান
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি
কুবির দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশের কাছে তুলে দিলো শিক্ষার্থীরা
তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট