শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নির্বাচন নিয়ে ৬ আন্তর্জাতিক সংস্থার বিবৃতি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে এই ‘নির্বাচন যথাযথ বা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয়নি’ বলে ৬টি আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ সংস্থার দেওয়া বিবৃতি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে সরকার। বিবৃতিকে পক্ষপাতদুষ্ট এবং অযৌক্তিক বলে আখ্যায়িত করেছে সরকার।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিজেদের উদ্বেগ প্রকাশ করে ৬টি সংস্থা বিবৃতি দেয় গত শুক্রবার। যৌথ বিবৃতি দেওয়া সংগঠনগুলো হচ্ছে- এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (এএনএফআরইএল), ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন (সিআইভিআইসিইউএস), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস (এফআইডিএইচ), এশিয়ান ডেমোক্রেসি নেটওয়ার্ক (এডিএন), ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রোজেক্ট (অস্ট্রেলিয়া) ও অ্যান্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক (এডিপিএএন)।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিজেদের উদ্বেগ প্রকাশ করে সংস্থাগুলো বলেছে, এই নির্বাচন যথাযথ বা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক- কোনোটিই হয়নি। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলো ও আন্তর্জাতিক নির্বাচনি মানদণ্ড মেনে এই নির্বাচন হয়েছে কিনা, সে বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছে তারা।

এই বিবৃতির পালটা উত্তরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার বলা হয়েছে, বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিভিন্ন দেশ ভূয়সী প্রশংসা করেছে এবং নতুন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ, উৎসবমুখর পরিবেশে এবং জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মোট ১৫৩৪ জন প্রার্থী এবং ৪৩৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এ নির্বাচনে কোনো কোনো জায়গায় বিশেষ করে, গ্রামীণ এলাকায় ভোট প্রদানের হার ৭০ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি ছিল। তবে শহর এলাকায় তুলনামূলকভাবে কম ভোটার উপস্থিতির কারণে সারা দেশে গড় ভোটের হার ছিল ৪১.৮ অর্থাৎ প্রায় ৪২ শতাংশ।

এতে আরও বলা হয়, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করেছে। নির্বাচনের আগে বিএনপির সহিংসতা এবং নির্বাচন বানচাল করার হুমকি সত্ত্বেও হাতেগোনা কয়েকটি ভোটকেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ভোটের দিনটি ছিল শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর। আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং সাংবাদিক, যারা সক্রিয়ভাবে মাঠ থেকে নির্বাচনের প্রতিবেদন করেছেন, তারা তাদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ার এর সত্যতা প্রকাশ করেছেন।

বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে সংযম এবং আইনি সীমানা মেনে সহিংসতার ঘটনাগুলোর মোকাবিলা করেছেন। রাজনৈতিক কারণে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়নি। নির্বাচন বানচালের জন্য যারা মানুষ ও যানবাহনে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেছে, আগুন দিয়েছে, মানুষকে হত্যা ও আহত করেছে এবং জনজীবন ব্যাহত করেছে তাদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং সব নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপগুলো প্রয়োজনীয় ছিল। তাই এই (৬টি আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ সংস্থার) যৌথ বিবৃতি বিভ্রান্তিকর, একতরফা এবং অগ্রহণযোগ্য। গণতন্ত্রবিরোধী ও নির্বাচনবিরোধী শক্তি যারা নির্বাচনকে বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল তাদেরকে উৎসাহিত করার জন্য এটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে জারি করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে আরও ১৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের টানা বিমান হামলায় একদিনে অন্তত ১৪৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও দেড় শতাধিক মানুষ। চিকিৎসা সূত্রের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

আল জাজিরা জানায়, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার লক্ষ্য হয় গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের একটি মেডিকেল ক্লিনিক। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ‘আল-তাওবাহ’ ক্লিনিকের ওপরের তলায় চালানো এই হামলায় রোগীরা ছিন্নভিন্ন হয়ে যান। নিহত ১৩ জনের মধ্যে শিশুও রয়েছে।

এদিকে, তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলু জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের হামলায় এ পর্যন্ত মোট প্রাণহানি হয়েছে অন্তত ৫৩ হাজার ১০ জনের। আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৯৯৮ জন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন বলে জানানো হয়েছে।

গাজায় গত ১৮ মার্চ থেকে ফের নতুন করে ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়। এরপর থেকে এ পর্যন্ত আরও অন্তত ২ হাজার ৮৭৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন প্রায় ৮ হাজার। এই হামলা চলতি বছরের জানুয়ারিতে ঘোষিত যুদ্ধবিরতির সরাসরি লঙ্ঘন বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ।

জাতিসংঘের তথ্যমতে, দীর্ঘদিনের এই আক্রমণের ফলে গাজার প্রায় ৯০ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। বিধ্বস্ত হয়েছে অধিকাংশ অবকাঠামো, হাসপাতাল, ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট।

এর আগে ২০২৩ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় এই বর্বর আগ্রাসনের জন্য ইসরায়েল বর্তমানে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার সম্মুখীন।

Header Ad
Header Ad

বই ছাপার কাগজ কেনায় ৪০০ কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ

নেতৃত্ব দিয়েছেন এনসিপি যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের বই ছাপার জন্য কাগজ কেনাকে ঘিরে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

এই দুর্নীতির পেছনে নেতৃত্ব দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। অভিযোগ রয়েছে, এনসিটিবি ও সচিবালয়ের একাধিক জায়গায় প্রভাব খাটিয়ে তদবির ও বাণিজ্য করেছেন তিনি।

সূত্র বলছে, পাঠ্যবই পরিমার্জনের নামে সময়ক্ষেপণের সুযোগে তানভীর ও তার ঘনিষ্ঠ একটি চক্র এনসিটিবিতে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে কয়েক হাজার টন কাগজ আমদানি করায় এবং শুল্ক মওকুফ করিয়ে নেয়। এই আমদানিকৃত কাগজ প্রেস মালিকদের বাজারমূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে বাধ্য করা হয়। এতে প্রতি টনে ৫০ হাজার টাকা করে বেশি আদায় করা হয়, যার মাধ্যমে প্রায় ৪০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

শুধু আমদানিকৃত কাগজ নয়, দেশীয় কাগজ সরবরাহের ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট প্রেস মালিকদের চাপ প্রয়োগের অভিযোগ রয়েছে তানভীরের বিরুদ্ধে। এভাবে পুরো প্রক্রিয়ায় প্রায় ৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করছে।

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর এনসিটিবির চেয়ারম্যানের নাম ব্যবহার করে একপ্রকার অলিখিতভাবে বোর্ডের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এনসিটিবির কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে গোপন সমঝোতায় মুদ্রণপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে কাগজ কেনায় বাধ্য করা হয়।

এই অভিযোগ সামনে আসার পর এনসিপি গত ২১ এপ্রিল এক চিঠির মাধ্যমে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়। চিঠিতে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধ প্রভাব এবং এনসিটিবির কাগজ কেনায় কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ তুলে কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধানে নেমেছে। দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন জানিয়েছেন, গোপন তথ্য যাচাই শেষে প্রকাশ্য অনুসন্ধান শুরু করা হয়েছে।

তানভীরের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি সচিবালয়ে প্রবেশের অনুমতিপত্র না থাকলেও প্রভাব খাটিয়ে নিয়মিত সেখানে প্রবেশ করতেন এবং বিভিন্ন বদলির তদবিরে জড়িত ছিলেন।

তবে সংবাদ সম্মেলন করে তানভীর তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ১৩ মার্চ কোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়ে তিনি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যদি এক পয়সা দুর্নীতির প্রমাণ মেলে, আমি নিজেই দল থেকে পদত্যাগ করব।’

তিনি দাবি করেন, ‘১০০ কোটি টাকার কাগজ কেনা হয়েছে, অথচ বলা হচ্ছে ৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। এসব তথ্য বিভ্রান্তিকর।’

তবে রাজনৈতিক মহল ও সংশ্লিষ্ট মহলে তানভীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক আলোচনা চলছে। একটি টক শোতে তাঁকে ডিসি নিয়োগে তিন কোটি টাকার চেক গ্রহণে সংশ্লিষ্ট থাকার বিষয়েও প্রশ্ন করা হয়।

এনসিটিবির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে প্রকাশ্য দুর্নীতির অভিযোগ ও তাতে রাজনৈতিক দলের নেতার সম্পৃক্ততা প্রশাসনিক ও নীতিগত প্রশ্নও তুলে দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

Header Ad
Header Ad

আইপিএলে মুস্তাফিজকে দলে নেওয়ায় ম্যাচ বয়কটের দাবি ভারতীয়দের!

ছবি: সংগৃহীত

এক সপ্তাহের স্থগিতাবস্থা কাটিয়ে আইপিএল ২০২৫ মৌসুম শুরু হচ্ছে আবারও ১৭ মে থেকে। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার জেরে টুর্নামেন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল। তবে আইপিএল ফের শুরুর আগে এক সিদ্ধান্ত ঘিরে বিতর্কে জড়িয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস ও বিসিসিআই।

বিতর্কের মূল কারণ, বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে দিল্লির দলে অন্তর্ভুক্ত করা নিয়ে। ১৪ মে দিল্লি ঘোষণা করে, অস্ট্রেলিয়ান তরুণ ব্যাটার জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের বদলে মুস্তাফিজকে নেওয়া হয়েছে। জ্যাক ভারতে ফিরে আসতে রাজি হননি, তাই বিসিসিআইয়ের বিশেষ নিয়ম মেনে দিল্লি বদলি ক্রিকেটারকে হিসেবে মুস্তাফিজকে দলে নেয়।

তবে এই সিদ্ধান্ত ভালোভাবে নেয়নি অনেক ভারতীয় ক্রিকেট ভক্ত। তারা বিসিসিআই ও দিল্লি ক্যাপিটালসের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন এবং দিল্লির ম্যাচ বয়কটের ডাক দিয়েছেন। এমনটায় জানায় ভারতের একাধিক গণমাধ্যমে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে অনেকে বলছেন, বাংলাদেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক অস্থিরতার পর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক টানাপোড়েনের মধ্যে রয়েছে।

বিশেষ করে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর হওয়া হামলার প্রেক্ষিতে অনেকেই বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের ভারতে খেলার বিরোধিতা করছেন। বিসিসিআই এই পরিস্থিতিতে বিদেশি বদলি খেলোয়াড় নেওয়ার অনুমতি দিলেও, ভক্তদের একাংশ মনে করছেন, বাংলাদেশের মতো একটি দেশের ক্রিকেটারকে এখনই নেওয়া উচিত হয়নি।

দিল্লি ক্যাপিটালসের এমন সিদ্ধান্ত ঘিরে এই মুহূর্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র বিতর্ক চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে আরও ১৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত
বই ছাপার কাগজ কেনায় ৪০০ কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ
আইপিএলে মুস্তাফিজকে দলে নেওয়ায় ম্যাচ বয়কটের দাবি ভারতীয়দের!
জাপানের কাছে বাজেট সহায়তা চাইল বাংলাদেশ
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে: মির্জা আব্বাস
ডিসি পরিবর্তন করতে এনসিপি সংগঠক নাহিদের বিরুদ্ধে তদবিরের অভিযোগ!
রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি ‘সুন্দর মহলে’ হামলা-ভাঙচুর
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
মাহফুজ জাতীয় ঐক্য ভেঙে ফেলার মাস্টারমাইন্ড : রাশেদ খাঁন
তদবির বাণিজ্য: এনসিপির সাবেক নেতা তানভীরসহ ৪ জনকে দুদকে তলব
বাংলাদেশের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মুফতি স্বামীর বিরুদ্ধে হ্যাপির মামলা, ৯ বিয়ে ও নির্যাতনের অভিযোগ
সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ আছে: রিজভী
মেট্রোরেলে ২৪ পদে ১২০ জনের চাকরির সুযোগ
৫ হাজারেরও বেশি পাকিস্তানি ভিক্ষুককে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো ডিএসসিসি
চুরির টাকায় ফ্রিজ-আলমারি কিনে ধরা খেল কেয়ারটেকার
সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা করল বিএসইসি
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক বিডিআরের ২৭ জওয়ান
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি