সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো এখনো অধরা

মালয়েশিয়ায় এখনো বাংলাদেশি কর্মী পাঠানো শুরু করা যায়নি। কর্মী পাঠানোর প্রাথমিক কাজগুলো এখনও পর্যন্ত সম্পন্ন করতে পারেনি বাংলাদেশ।

বিশেষ করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এখনও চিকিৎসা কেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত করতে পারেনি। চাহিদাপত্রের বিপরীতে নিয়োগের অনুমোদনও দেয়নি মন্ত্রণালয়। এমনকি মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশন কোম্পানিগুলোর সত্যায়ন সম্পন্ন করেনি এবং নতুন কোনো সত্যায়িত চাহিদাপত্রও পাঠায়নি।

অথচ দুই মাস আগে মালয়েশিয়ান মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানান ঢাকা সফর করে তার দেশে বাংলাদেশি কর্মী নেওয়ার বিষয়ে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ‘জট’ খুললেও দুই মাসে একজন কর্মীও মালয়েশিয়াগামী বিমানে চড়তে পারেননি। এখনও বাংলাদেশি কর্মীদের কাছে অধরাই থেকে গেছে মালয়েশিয়া।

এই পরিস্থিতিতে মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা ও তাদের মনোনীত বাংলাদেশি এজেন্সিগুলো এবং অভিবাসী শ্রমিকরা হতাশা প্রকাশ করেছে।

অবশ্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, শিগগিরই মালয়েশিয়ায় কর্মী যাওয়া শুরু হবে। ইতোমধ্যে সাতটি রিক্রুটিং এজেন্সিকে এক হাজার কর্মী পাঠানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে বলা হচ্ছে, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় সার্বক্ষণিকভাবে কাজ করছে। তারপরও ইচ্ছুক কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মেডিকেল সেন্টারের তালিকাই চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন ১৫টি মালয়েশিয়ান কোম্পানি পরিদর্শন করে ৮৮২টি চাহিদাপত্র প্রত্যয়ন করে মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয় এখনও চাহিদাপত্রগুলোর একটিরও অনুমোদন দেয়নি।

বিষয়টি নিয়ে সরাসরি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কেউ কথা বলতে চাননি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) মালয়েশিয়া সরকারের কেন্দ্রীয় অনলাইন নিয়োগ ব্যবস্থার সঙ্গে বিদেশি কর্মীদের সংযুক্ত করতে কাজ করছে। সবকিছু যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে কারণ কর্মী পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়াটি সংবেদনশীল।

এদিকে, কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্র জানায়, নতুন কোনো মালয়েশিয়ান কোম্পানি তারা পরিদর্শন করতে পারেনি। তাই নতুন কোনো চাহিদাপত্রও তারা ঢাকায় পাঠাতে পারেনি।

রিক্রুটিং এজেন্সি এবং কর্মীরা বলছেন, জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়ার ধীর গতিতে তারা হতাশ। মাইগ্রেশন খরচ নির্ধারণ করা ছাড়া উল্লেখযোগ্য আর কোনো অগ্রগতি নেই।

একটি জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের মালিক রায়হান শরীফ ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, আমরা যদি আরও সময় নিই তাহলে নিয়োগকর্তারা বাংলাদেশি কর্মীদের প্রতি আগ্রহ হারাবেন। নেপাল ইতোমধ্যে কর্মী পাঠানো শুরু করেছে।

২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম এবং সিন্ডিকেট করে কর্মীদের কাছ থেকে জনপ্রতি চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা নেওয়ার অভিযোগে বাংলাদেশি কর্মীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত করে মালয়েশিয়া।

তারপর দীর্ঘ তিন বছর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো বন্ধ ছিল। এরপর ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে বহুল প্রতীক্ষিত সমঝোতা স্মারক সই হয়। তখন থেকেই বলা হচ্ছে মালয়েশিয়াতে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা থাকল না।

কিন্তু সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষের একটি শর্তের কারণে আবারও আটকে যায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া। মালয়েশিয়া শর্ত দেয় তাদের মনোনীত ২৫টি বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সিই শুধুমাত্র কর্মী পাঠাতে পারবে। কিন্তু রিক্রুটিং এজেন্টদের সংগঠন বায়রার অধিকাংশ নেতা এতে আপত্তি জানিয়ে বলেন, সিন্ডিকেটের কারণেই তিন বছর দেশটিতে কর্মী পাঠানো বন্ধ ছিল। তাই বৈধ সব রিক্রুটিং এজেন্সিই কর্মী পাঠাতে পারবে এমন নিয়ম চান তারা।

এ অবস্থায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী ইমরান আহমদও চিঠি লিখে জানিয়ে দেন, কুয়ালালামপুরের শর্ত ঢাকার পক্ষে মানা সম্ভব নয়।

এ অবস্থায় মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানান গত ২ জুন ঢাকায় আসেন এবং প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে ইমরান আহমদ সাংবাদিকদের জানান, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর জট কেটে গেছে। সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিই কর্মী পাঠাতে পারবে।

তখন মন্ত্রী বলেন, আমরা ১৫২০ টি রিক্রুটিং এজেন্সির তালিক দেবো। এই তালিকা থেকে তারা রিক্রুটিং এজেন্সি নিয়োগ করবে।

কিন্তু বায়রার নেতারা ওই সময় সিন্ডিকেট বহাল থাকার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।

২০ জুন মালয়েশিয়া জানায়, তারা ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে নিয়োগ দিয়েছে। এই ২৫টি এজেন্সি ১০টি করে অর্থাৎ ২৫০টি সাব-এজেন্সি নিয়োগ দিতে পারবে। এর বাইরে আর কোনো রিক্রুটিং এজেন্সি সুযোগ পাবে না।

মালয়েশিয়ার এমন সিদ্ধান্তে বায়রার আশঙ্কাটাই সত্যিই প্রমাণিত হল।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ব্রাজিলের হেড কোচ হচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি

কার্লো আনচেলত্তি। ছবি: সংগৃহীত

অবশেষে গুঞ্জন সত্যি হলো। রিয়াল মাদ্রিদের ডাগআউট ছেড়ে ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলের হেড কোচ হচ্ছেন ইতালিয় কোচ কার্লো আনচেলত্তি। চলতি লা লিগা মৌসুম শেষে, আগামী ২৬ মে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রাজিল দলের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন ৬৫ বছর বয়সী এই সফল কোচ।

এই মৌসুমটা রিয়াল মাদ্রিদের জন্য খুব একটা সুখকর যায়নি। একের পর এক শিরোপা হাতছাড়া হওয়ার কারণে ক্লাবটি চলছে চাপে আর অনিশ্চয়তায়। এরই মাঝে নতুন অধ্যায়ের দিকে পা বাড়াচ্ছেন আনচেলত্তি।

এদিকে, আনচেলত্তির জায়গায় রিয়ালের হেড কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন সাবেক রিয়াল মিডফিল্ডার জাবি আলোনসো। বেশ কিছু স্প্যানিশ গণমাধ্যমের দাবি, আলোনসো গ্যালাক্টিকোদের সঙ্গে তিন বছরের চুক্তিতে সম্মত হয়েছেন। চলতি বুন্দেসলিগা মৌসুম শেষে বায়ার লেভারকুজেনের কোচের দায়িত্ব ছেড়ে তিনি আনচেলত্তির স্থলাভিষিক্ত হবেন।

 

কার্লো আনচেলত্তি। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বখ্যাত ফুটবল সাংবাদিক ফাব্রিজিও রোমানোর তথ্যমতে, রিয়াল মাদ্রিদ ও আলোনসোর মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এমনকি আলোনসোর কোচিং স্টাফ নির্ধারণের কাজও প্রায় চূড়ান্ত। রিয়াল মাদ্রিদ চায়, ক্লাব বিশ্বকাপে এই গ্রীষ্মেই দলের দায়িত্ব নেবেন আলোনসো।

এদিকে, নিজের উত্তরসূরী হিসেবে আলোনসোকে পেয়ে খুশি আনচেলত্তিও। তিনি বলেন, “আমি শুনেছি আলোনসো বায়ার লেভারকুজেন ছাড়ছে। সে দারুণ কাজ করেছে। তার জন্য রিয়ালের দরজা খোলা আছে। কারণ সে ইতোমধ্যেই প্রমাণ করেছে যে, সে বিশ্বের অন্যতম সেরা কোচ।”

Header Ad
Header Ad

৮৪ বছর পর নাৎসি ইতিহাসের গোপন দলিল মিলল আর্জেন্টিনায়

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ ৮৪ বছর পর আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের সুপ্রিম কোর্ট ভবনের নিচতলার একটি বেজমেন্ট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে নাৎসি যুগের ৮৩টি বাক্স। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কাল থেকেই এই বাক্সগুলো সেখানে সংরক্ষিত ছিল বলে জানা গেছে। সুপ্রিম কোর্টের জাদুঘর প্রদর্শনীর প্রস্তুতির সময় এসব গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক দলিলের সন্ধান মেলে।

বাক্সগুলোর মধ্যে রয়েছে হিটলারের ছবি, প্রচারপত্র, পোস্টকার্ড, আলোকচিত্র ও হাজার হাজার নাৎসি পার্টির দলিল, যা অ্যাডলফ হিটলারের মতাদর্শ লাতিন আমেরিকায় ছড়িয়ে দেওয়ার প্রমাণ বহন করে। আর্জেন্টিনার সুপ্রিম কোর্ট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “আমরা বাক্স খুলেই দেখি, এই সামগ্রী সরাসরি নাৎসি মতবাদ ছড়ানোর উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়েছিল।”

জানা গেছে, ১৯৪১ সালের জুনে, জাপানি স্টিমার “নান-আ-মারু”-তে করে বাক্সগুলো জার্মানির টোকিও দূতাবাস থেকে আর্জেন্টিনায় আসে। সে সময় আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিরপেক্ষ ছিল। কিন্তু চালানটি কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নজরে পড়লে পাঁচটি বাক্স খুলে দেখা হয় এবং সেখান থেকেই নাৎসি প্রচারসামগ্রীর বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এরপর আদালতের নির্দেশে বাক্সগুলো সুপ্রিম কোর্টের হেফাজতে নেওয়া হয়।

তবে এত বছর পর এই দলিলগুলো কিভাবে হারিয়ে গিয়েছিল এবং কেন তা নিয়ে আর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তা স্পষ্ট নয়। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের হেফাজতে থাকা এই দলিলগুলো উচ্চ নিরাপত্তার মধ্যে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। একইসঙ্গে, বুয়েনস আইরেস হলোকাস্ট মিউজিয়াম-কে এগুলোর সংরক্ষণ, তালিকাভুক্তকরণ ও গবেষণার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই নথিগুলো লাতিন আমেরিকায় নাৎসি উপস্থিতি, তাদের আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ও অর্থায়ন নেটওয়ার্ক সম্পর্কে নতুন আলোকপাত করতে পারে, যা ঐতিহাসিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Header Ad
Header Ad

যমজ সন্তানের মা হয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড, বাবার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা

অ্যাম্বার হার্ড। ছবি: সংগৃহীত

হলিউড তারকা অ্যাম্বার হার্ড মা হয়েছেন যমজ সন্তানের, তবে কে এই শিশুদের বাবা—তা নিয়ে রয়ে গেছে ধোঁয়াশা। মা দিবসের দিন ইনস্টাগ্রামে নিজের নতুন জীবন পর্বের কথা জানান অ্যাম্বার। নতুন দুই সন্তানের নাম রেখেছেন অ্যাগনেস ও ওশান।

নিজের অনুভূতি জানিয়ে অ্যাম্বার বলেন, “আমি মাতৃত্বকে বেছে নিয়েছি নিজের শর্তে। বন্ধ্যাত্বের মতো চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে আজ এই জায়গায় পৌঁছানো আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।” তিনি আরও জানান, বহু বছর ধরে তিনি নিজের একটি পরিবার চেয়ে এসেছেন।

৩৯ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী ২০২১ সালে কন্যা সন্তান উনাহ্‌-কে দত্তক নিয়েছিলেন। সে সময়ই নিজের গর্ভে সন্তান ধারণের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সকল মায়েদের উদ্দেশে এক আবেগঘন বার্তায় অ্যাম্বার লেখেন, “আপনারা পৃথিবীর যেখানেই থাকুন না কেন, মাতৃত্বে পৌঁছানোর যাত্রাটা যেমনই হোক, আমি এবং আমার স্বপ্নের পরিবার আপনাদের সঙ্গে আজকের দিনটি উদযাপন করছি।”

অ্যাম্বার হার্ডের ব্যক্তিগত জীবন নানা কারণে আলোচনায় এসেছে। ২০১৫ সালে অভিনেতা জনি ডেপকে বিয়ে করলেও, পরের বছরই তাদের বিচ্ছেদ ঘটে। সেই সম্পর্ক ঘিরে ছিলো নির্যাতন ও মানহানির মামলার বিতর্ক। যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র—দুই দেশেই উচ্চ-প্রোফাইল আইনি লড়াইয়ে জড়ান তারা। এসব মামলায় কখনো জয়, কখনো পরাজয় আসে দুই পক্ষের জন্যই।

ডেপের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর হার্ডের সম্পর্কের গুঞ্জন উঠে প্রযুক্তি দুনিয়ার আলোচিত ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্কের সঙ্গে। যদিও অ্যাম্বার তার যমজ সন্তানের বাবার পরিচয় প্রকাশ করেননি, তবে অনেকেই ধারণা করছেন, এই সন্তানের পিতৃত্বে হয়তো ইলন মাস্কই জড়িত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ব্রাজিলের হেড কোচ হচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি
৮৪ বছর পর নাৎসি ইতিহাসের গোপন দলিল মিলল আর্জেন্টিনায়
যমজ সন্তানের মা হয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড, বাবার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
শাহবাগ-যমুনার সামনে বসে যা তা বলা যাবে না: এ্যানি চৌধুরী
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‍্যাব পুনর্গঠনে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট
চুয়াডাঙ্গায় কমেছে তাপমাত্রা, স্বস্তিতে জনজীবন
বুর্জ খলিফায় বেনজীরে স্ত্রীর ফ্ল্যাট ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন জারি
ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ
আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই
সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা
পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরা হলো না শিশুর, অটোরিকশার ধাক্কায় সড়কেই ঝড়ল প্রাণ
রিয়াল মাদ্রিদের হেড কোচের দায়িত্ব পেলেন জাবি আলোনসো
সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড