রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মন্তব্য প্রতিবেদন

ডিসেম্বরেই সরকার উৎখাতে সক্রিয় একটি মহল

১০ ডিসেম্বর নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যখন পাল্টাপাল্টি অবস্থানে অনড়, তখন রাজনীতির অন্ধরমহলে চলছে অন্য খেলা। সেই খেলা অপরাজনীতি আর উগ্রপন্থীদের কূটকৌশলের খেলা। শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশের কথা নিশ্চয়ই সবার মনে আছে। সেই খেলায় হেফাজত ছিল সামনের সারির খেলোয়াড়। আর নেপথ্যে ছিল বিএনপি এবং পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

অভিযোগ আছে, শেখ হাসিনার সরকার উৎখাতের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ এবং পশ্চিমা শক্তির একটি অংশ বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করে। সেই অর্থ আইএসআই-এর মাধ্যমে বাংলাদেশে আসে। বিপুল অর্থ বিলিয়ে সরকারবিরোধী গোষ্ঠীকে সংগঠিত করা হয়। এদের নেতৃত্ব দেন উগ্রপন্থী ভাবধারার রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা। এদের নেতৃত্বে এবং হেফাজতের উদ্যোগে শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। সেই একই পথ ধরে সরকারবিরোধী একটি বড় অংশ নেপথ্যে কাজ করছে।

এবারও শেখ হাসিনা সরকার উৎখাতের জন্য মধ্যপ্রাচ্য ও পশ্চিমা শক্তির একটি অংশ বিপুল পরিমাণ অর্থ লগ্নি করেছে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনের পরেই ঢাকায় তারা লাখ লাখ মানুষ জড়ো করার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিভিন্ন জেলা থেকে লোক জড়ো করা হচ্ছে রাজধানী ঢাকা এবং এর আশপাশের এলাকায়। ঢাকার হোটেলগুলোতে পুলিশ হানা দিতে পারে- এই আশঙ্কায় অনেকেই আত্মীয়-স্বজনের বাসায় উঠছেন।

দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে কর্মরত বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে কুচক্রীরা এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় যা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা সরকারের নেই। এক্ষেত্রে তারা নেপালের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চায়। ২০০৮ সালে নেপালের রাজনৈতিক দলগুলো রাজা জ্ঞানেন্দ্রকে আন্দোলনের মাধ্যমে উৎখাত করে। সব রাজনৈতিক দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মী কাঠমান্ডুর আশপাশে অবস্থান নেয়। একটি নির্দিষ্ট দিনে তারা কাঠমান্ডুর রাজপথে দাঁড়িয়ে যায়। এতে রাজধানী অচল হয়ে পড়ে। টানা আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন রাজা জ্ঞানেন্দ্র। ঠিক এমন একটি কৌশল নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে একটি কুচক্রীমহল। তারা ঢাকাকে অচল করতে লাখ লাখ মানুষকে রাজপথে জড়ো করার কৌশল নিয়েছে।

একটি আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে একমঞ্চে আনতে সক্রিয় রয়েছে কয়েকটি বিদেশি দূতাবাস। তারা বিভিন্ন সময় বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের নামে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন। উৎসাহ জোগাচ্ছেন। অর্থ বিনিয়োগ করছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত গোয়েন্দা তথ্য সরকারের হাতে এসেছে। বিরোধীদের অপকৌশল জানতে পেরে সরকার কঠোর মনোভাব নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সরকার বিএনপি মহাসচিবসহ বেশ কয়েকজন নেতা ও শতাধিক কর্মীকে আটক করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আরও বেশ কিছু নেতা-কর্মী আটক হতে পারেন বলে জানা গেছে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নির্বাচনের মাধ্যমেই আবার ক্ষমতায় আসতে চায়। তবে অনেকেই মনে করেন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসা কঠিন হবে। এটা আওয়ামী লীগ ভালো করেই জানে। সেজন্যই তারা আওয়ামী মনোভাবাপন্ন লোকদের সমন্বয়ে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। তারা চায়, আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হোক। সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সেটা সম্ভব নয়। সরকারের পক্ষ থেকেও স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, দেশে আর কোনোদিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না। তাহলে কি বিএনপিকে ছাড়াই আগামী নির্বাচন হবে? এটা কি আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী মেনে নেবে?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। তারা এ বিষয় নিয়ে সরকারের সঙ্গেও কথা বলেছেন। তারা বারবার একই কথা বলছেন যে, বিএনপিকে যেকোনো মূল্যে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হোক। সেজন্য যদি সরকারকে কিছু ছাড় দিতে হয় তাহলেও তা করতে বলছেন কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের প্রতিনিধিরা। তারা একরকম অবস্থান নিয়ে আছেন। তবে তারা চীন এবং ভারত কী অবস্থান নেয় সেটা দেখার জন্যও অপেক্ষা করছেন। বিএনপিকে নির্বাচনে রাখার ব্যাপারে ভারত ও চীন যদি ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারে তাহলে সরকারের উপর বড় ধরনের চাপ তৈরি হবে। সরকার তখন বিকল্প পথ খুঁজতে বাধ্য হবে।

সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানায়, নির্বাচনে আনার জন্য বিএনপিকে বড় কোনো ছাড় তারা দেবে না। ক্ষমতাসীন দল মনে করছে, আন্তর্জাতিক শক্তি নিশ্চয় এই দেশে উগ্রপন্থী-জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীকে উৎসাহিত করবে না। সঙ্গত কারণেই আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। শেখ হাসিনা সরকার শক্ত হাতে জঙ্গিদের দমন করেছে। বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন দমনে ভারত সরকারকে সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। তা ছাড়া দেশে তেমন কোনো সাম্প্রদায়িক শক্তির আস্ফালন দেখা যায়নি। এ ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার সরকার এগিয়ে রয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সরকারের অনড় অবস্থান কতদিন ধরে রাখতে পারবেন তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। সরকারের ভেতরের একটি অংশ সরকারকে ফাঁদে ফেলতে বিরোধী শক্তির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে চলেছে এবং নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। এখনই সতর্ক না হলে সরকার যে কোনো মুহূর্তে বিপদে পড়তে পারে।

নিশ্চয় সরকার এ ব্যাপারে সজাগ থাকবে এবং রাজনীতিকে সঠিক নেতৃত্ব ও রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করবে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার পতন হলেও দেশে এখনো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার পতন হলেও দেশে এখনো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। নির্বাচন নিয়ে দেশে এক ধরনের গড়িমসি চলছে যা নতুন বাংলাদেশ নির্মাণে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।’

আজ রোববার নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নতুন আহ্বায়ক কমিটির সদস্যদের নিয়ে দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে এসব কথা বলেন রিজভী।

 বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান রিজভী।। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবি দুরভিসন্ধিমূলক।জাতীয় নির্বাচনের আগে অন্য কোনো নির্বাচন বিএনপি মেনে নেবে না বলে জানান তিনি।

রিজভী আরও বলেন, ‘দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। একমাত্র ভোটের মাধ্যমেই দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে।’

Header Ad
Header Ad

আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো এ বছরের বিশ্ব ইজতেমা

আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো এবারের বিশ্ব ইজতেমা। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ৫৮ তম বিশ্ব ইজতেমার শেষ হয়েছে। মোনাজাতে মহান আল্লাহর দরবারে অশ্রুভেজা চোখে ক্ষমা প্রার্থনা ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করা হয়।

এই পর্বে অংশগ্রহণ করেন মাওলানা সাদ অনুসারিরা। ফজরের পর হেদায়েতি বয়ানের পর আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো এবারের বিশ্ব ইজতেমা। রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২. ৩৮ মিনিটে এই মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা সাদ কান্ধলভীর ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। মোনাজাত শেষ হয় ১.০৭ মিনিটে।

ইজতেমা ময়দানে আকাশ-বাতাস মুখরিত হয়ে ওঠে ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে। মানুষের কান্নার সুরে প্রকম্পিত হয় তুরাগতীর। নানা বয়সী ও পেশার মুসল্লিরা মোনাজাতে অংশ নিয়ে আল্লাহর দরবারে মনের আকুতি জানান।

ফজরের নামাজের পর হেদায়েতি বয়ান করেন ভারতের মাওলানা মোরসালিন, যার বাংলা তরজমা করেন মাওলানা ওসামা ইসলাম। আখেরি মোনাজাতের আগে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে হেদায়েতের কথা বলেন মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ, যার তরজমা করেন মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ।

আখেরি মোনাজাত নির্বিঘ্ন করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়। মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে রেলওয়ে বিভাগ আটটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করে। এবারের ইজতেমায় ৪৯টি দেশের প্রায় দেড় হাজার বিদেশি মুসল্লি অংশ নেন। আখেরি মোনাজাত শেষে তারা দাওয়াতি সফরে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়বেন।

ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে এখন পর্যন্ত তিনজন মুসল্লির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর আগে, প্রথম পর্বের প্রথম ধাপ ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি এবং দ্বিতীয় ধাপ ৩ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে তাবলিগ জামাতের আলমি শুরার অনুসারীরা অংশ নেন।

Header Ad
Header Ad

পুলিশ নয় নাট্যকর্মীদের একটা অংশ উৎসবের বিরোধিতা করে: ফারুকী

সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ছবি: সংগৃহীত

বছরজুড়েই একের পর এক নাটকের মঞ্চায়ন চলে সারা দেশে। সে ধারাবাহিকতায় শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে মহিলা সমিতি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর নাট্যোৎসব ২০২৫ এর উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল।

তবে ‘একদল ব্যক্তির হুমকির মুখে’ নিরাপত্তা শঙ্কায় এ উৎসব স্থগিতে বাধ্য হওয়ার কথা জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর নাট্য পর্ষদের আহ্বায়ক ঠান্ডু রায়হান। এদিকে নাট্য উৎসব স্থগিত হওয়ার পর থেকেই সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়েছে। এবার এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করে উপদেষ্টা জানান, নাট্যকর্মীদের মধ্যেই একটা অংশই উৎসব বন্ধের জন্য আহ্বান জানায়।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ফেসবুকে উপদেষ্টা ফারুকী বলেছেন, নাট্য উৎসব বন্ধের খবরটা দেখে আমরা কাল সন্ধ্যা থেকেই খোঁজ খবর নেয়া শুরু করি। কারণ সরকার শিল্পকলার মাধ্যমে সারাদেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছড়িয়ে দিতে উৎসাহ দিচ্ছে, গতকালও শিল্পকলায় তিনটা প্রদর্শনী হলো। আজকেও প্রাচ্যনাটের শো আছে শিল্পকলায়। তাহলে এখানে কেনো পুলিশ উৎসব বন্ধ করতে বলবে? খোঁজ নিয়ে জানলাম, পুলিশ এইরকম কিছুই বলেনি। কালকে রাতেই বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে তারা কাউকে উৎসব বন্ধ করতে বলেনি। বরং তারা নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত।

উৎসবে বাতিলের কারণ উল্লেখ করে ফারুকী বলেন, আমাদের দ্রুত অনুসন্ধান থেকে জানা গেলো, নাট্যকর্মীদের মধ্যেই একটা অংশ এই উৎসবের বিরোধিতা করে মহিলা সমিতি কর্তৃপক্ষের কাছে হল বরাদ্দ বাতিলের জন্য জোর দাবি জানিয়ে আসছে বেশ কিছুদিন ধরে। বিক্ষুব্ধ নাট্যকর্মীদের দাবি, এই উৎসবের আড়ালে জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতা হত্যায় বিবৃতি দিয়ে উসকানি দেয়া কিছু ব্যক্তি বা তাদের গোত্রীয় কিছু মানুষ সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা দাবি জানায় জুলাইয়ে তাদের ভূমিকার জন্য বিচারের মুখোমুখি হওয়ার আগে কোনো পুনর্বাসন চলবে না। অবশেষে কালকে মহিলা সমিতি বরাদ্দ বাতিল করে।

ফারুকী আরও বলেন, দুঃখজনক হচ্ছে, বিবৃতিতে তারা এইসব কিছু না বলে কৌশলে প্রথমে পুলিশের কাঁধে দোষ চাপানোর চেষ্টা করলো। এবং বিবৃতির শেষে বললো- মবের কারণে উৎসব বাতিল করতে হলো। তারা তো জানেই কারা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। তাদের পরিচয় না লিখে মব বলে চালিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্য কি একটা বিশেষ ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠা করা? বা কেনো ঐ বিক্ষুব্ধ নাট্যকর্মীরা প্রতিবাদ করছে তারা জানে। কিন্তু সেটাও তারা বিবৃতিতে উল্লেখ না করা কি ঐ বিশেষ ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা কিনা সেটা সবাই ভেবে দেখতে পারেন। পাশাপাশি আরেকটা প্রশ্নও আসে, জুলাইয়ে তাদের ভূমিকার জন্য জাতির কাছে এখনো কি একবারও ক্ষমার চাওয়ার প্রয়োজন বোধ করেছে তারা?

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার পতন হলেও দেশে এখনো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি: রিজভী
আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো এ বছরের বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশ নয় নাট্যকর্মীদের একটা অংশ উৎসবের বিরোধিতা করে: ফারুকী
পাসপোর্টের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ২৫ লাশ উদ্ধার  
সাকিব যেনো নিঃস্ব প্রাণ এক, একের পর এক হারাচ্ছেন সব
সাতক্ষীরায় পুলিশ কনস্টেবলের মরদেহ উদ্ধার    
খরা মৌসুমে হঠাৎ ফুঁসে উঠেছে তিস্তা, শঙ্কায় কৃষকরা  
নয়াদিল্লিকে এফ-৩৫ দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ক্ষুব্ধ ইসলামাবাদ  
রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সিএনজিচালকদের বিক্ষোভ  
দুপুরে আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হচ্ছে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমা
আজ তিন দিনের সফরে কুয়েত যাচ্ছেন সেনাপ্রধান  
আ.লীগের শীর্ষ নেতারা ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়তে পারেন  
কুম্ভ মেলার ট্রেনে উঠতে গিয়ে দিল্লি স্টেশনে ১৮ জন নিহত
নওগাঁয় সাত দিনব্যাপী অমর একুশে বইমেলা শুরু
দেব চৌধুরীর নাম মুহাম্মদ চৌধুরী
তরুণী সেজে ছাত্রলীগ নেতার ‘অসামাজিক’ কাজ, অবশেষে ধরা  
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবি হাসনাতের  
ঘরে বসে যেভাবে দেখবেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফির খেলা    
সেনাবাহিনীর সার্জেন্ট পরিচয়ে প্রতারণা, ৩ জনকে আটক