মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সামর্থ্য থাকার পরও কুরবানি না করলে কি গুনাহ হবে? কী বলছে ইসলাম

প্রতীকী ছবি। ছবি: এআই

ইসলামে কুরবানি শুধু একটি ধর্মীয় অনুশীলন নয়, বরং এটি তাকওয়া অর্জন ও আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য কুরবানি ওয়াজিব (আবশ্যিক) হিসেবে গণ্য করা হয়। কুরআন ও হাদিসের আলোকে স্পষ্ট যে, প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ-বিবেকসম্পন্ন কেউ যদি 'নিসাব' পরিমাণ সম্পদের মালিক হন, তাহলে তার ওপর কুরবানি করা ফরজ না হলেও ওয়াজিব বা অনিবার্য কর্তব্য।

নিসাব বলতে বোঝায়—সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ, সাড়ে বায়ান্ন ভরি রুপা অথবা এর সমপরিমাণ নগদ অর্থ বা সম্পদ।

পবিত্র কুরআনের হজ সূরার ৩৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে: “আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য কুরবানি নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেয়া চতুষ্পদ জন্তু জবেহ করার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে...।”

আরেক আয়াতে (হজ: ৩৭) আল্লাহ বলেন: “আল্লাহর কাছে পৌঁছে না এগুলোর গোশত ও রক্ত, বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া।”

এই আয়াতগুলো থেকে পরিষ্কার, কুরবানি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

ইসলামি বক্তা ও গবেষক শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, অধিকাংশ ওলামায়ে কেরামদের মতে, যাদের সামর্থ্য রয়েছে কিন্তু তারা কুরবানি করেন না, তারা গুনাহগার হবেন। এটি একটি ওয়াজিব ইবাদত হিসেবে গণ্য হওয়ায় এর অবহেলা গুনাহর শামিল।

তবে কিছু আলেম কুরবানিকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা (প্রবল সুন্নত) হিসেবে দেখেন। তাদের মতে, সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানি না করলে ওয়াজিব ত্যাগের গুনাহ না হলেও, সুন্নতে মুয়াক্কাদা অবহেলা করার গুনাহ হবে। অর্থাৎ, উভয় দিক থেকেই গুনাহ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-ও এ বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। হাদিসে এসেছে, "যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানি করে না, সে যেন আমাদের ঈদের মাঠের কাছেও না আসে।"
(ইবনু মাজাহ, হাদিস: ৩১২৩)

এ হাদিসের ভাষা থেকেই বোঝা যায়, কুরবানি না করা একটি গুরুতর অবহেলা।

সুতরাং, যাদের কুরবানি দেওয়ার সামর্থ্য আছে—তাদের উচিত এ ইবাদত যথাযথভাবে পালন করা। কারণ, এটি একদিকে যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টির পথ, তেমনি অবহেলার ক্ষেত্রে রয়েছে কঠোর পরিণতির আশঙ্কা।

Header Ad
Header Ad

পুলিশের চাকরি ছাড়লেন ৪১তম বিসিএসের ৫ এএসপি

ছবি: সংগৃহীত

বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের ৪১তম ব্যাচের পাঁচজন সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়েছেন। মঙ্গলবার (২০ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমানের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চাকরি থেকে অব্যাহতির জন্য আবেদনকারীদের আবেদন বিবেচনায় নিয়ে তাদেরকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। অব্যাহতি পাওয়া পাঁচ এএসপি হলেন—রবিউল রায়হান, মো. সুজনুর ইসলাম সুজন, শানিরুল ইসলাম শাওন, মো. মাসুদ রানা ও কৌশিক ভদ্র।

সূত্র জানিয়েছে, চাকরি ছাড়ার কারণ হিসেবে ব্যক্তিগত পছন্দ ও বিকল্প চাকরির সুযোগকে সামনে রেখেছেন তারা। জানা গেছে, পুলিশের চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়ে তারা চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি আবেদন করেছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ সরকারের অন্য বিভাগে চাকরির সুযোগ পেয়েছেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।

তবে সরকারিভাবে তাদের চাকরি ছাড়ার নির্দিষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে বিসিএস ক্যাডার ও প্রশাসনে নানা আলোচনা চলছে। কয়েক বছর ধরে কিছু তরুণ কর্মকর্তা পুলিশের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে যোগ দিলেও ব্যক্তিগত পছন্দ, কর্মপরিবেশ কিংবা বিকল্প ক্যারিয়ারের কারণে চাকরি ছাড়ার প্রবণতা বাড়ছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা এখন কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি, ক্ষোভে ফুঁসছেন নেতাকর্মীরা

ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি হিসেবে এক সময়ের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা মো. সাব্বির হোসেনকে নিয়োগ দেওয়ায় সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা চলছে।

জানা গেছে, সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রদল সম্প্রতি শাহজাদপুর সরকারি কলেজ শাখার ৮ সদস্যের একটি আংশিক কমিটি ঘোষণা করে, যার সভাপতি করা হয় সাব্বির হোসেনকে। তিনি আগে হাবিবুল্লাহ নগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির দ্বিতীয় সদস্য ছিলেন। সাব্বিরের ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার একাধিক ছবি ইতোমধ্যে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে, যেখানে তাকে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যাচ্ছে।

এ নিয়ে ক্ষুব্ধ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে জানান। তাদের বক্তব্য—অনেক ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মী উপেক্ষিত হয়ে একজন ছাত্রলীগ নেতাকে এমন গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হয়েছে, যা সংগঠনের আদর্শ ও ভাবমূর্তির পরিপন্থী।

ছাত্রদলের নেতারা আরও জানান, সাব্বিরকে আগে কখনও ছাত্রদলের সঙ্গে দেখা যায়নি। তাকে দলে যোগ দেওয়ার কোনো প্রক্রিয়া না মেনেই সভাপতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।

এদিকে, সাব্বির হোসেন দাবি করেন, “তখন আমি এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে ছিলাম, তার কারণেই কিছু ছবি উঠেছিল। আসলে আমি কোনো পদে ছিলাম না। এখন ছাত্রদলের সাথেই আছি।” আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে তোলা ছবিগুলোকে ‘পুরনো ঘটনা’ বলে ব্যাখ্যা দেন তিনি।

শাহজাদপুর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আল মামুন হোসেন জুয়েল বলেন, “সাব্বির একসময় ছাত্রলীগের সঙ্গে ওঠাবসা করত, তবে কোনো পদে ছিল না। দলের জন্য সে বিগত আন্দোলনে সক্রিয় ছিল।”

এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন হীরু বলেন, “সে ২০২০ সালে ছাত্রলীগের কমিটিতে থাকলেও পরবর্তীতে দলে এসেছে। আমরা যাচাই-বাছাই করেই তাকে পদ দিয়েছি।”

এ ঘটনায় স্থানীয় ছাত্রদল ও বিএনপির অভ্যন্তরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সংগঠনের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ও নীতিমালা রক্ষায় ছাত্রদল কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কী পদক্ষেপ নেয়, এখন তা দেখার অপেক্ষা।

Header Ad
Header Ad

অভিযোগকারী নারী নোবেলের স্ত্রী, চার মাসের গর্ভবতী: দাবি আইনজীবীর

মাইনুল আহসান নোবেল। ছবি: সংগৃহীত

বিতর্কিত গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার (২০ মে) শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়া উদ্দিন আহমেদের আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এদিন বেলা ২টা ৫০ মিনিটে এজলাসে তোলা হয় নোবেলকে। কয়েক মিনিট পর বিচারক তার আসন গ্রহণ করলে আসামিপক্ষের আইনজীবী জসীম আদালতের অনুমতি নিয়ে ওকালতনামায় আসামি নোবেলের স্বাক্ষর নেন। এ সময় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডেমরা থানার পরিদর্শক মুরাদ হোসেন তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা ইলামনি আদালতকে জানান, ভিক্টিম রাজধানীর ইডেন কলেজের ছাত্রী। তিনি মোহাম্মদপুরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নোবেলের সাথে তার পরিচয় হয়। গত বছরের ১২ নভেম্বর গায়ক নোবেল তার স্টুডিও দেখানোর কথা বলে ভুক্তভোগীকে ডেমরা থানা এলাকায় তার বাসায় নিয়ে যায়। এরপর কয়েকজন আসামির সহায়তায় ওই ছাত্রীকে আটকে রাখে।

নোবেলের পক্ষে তার আইনজীবী জসিম উদ্দিন জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, মামলার ঘটনা গত বছরের ১২ নভেম্বর। আর বাদী আসামির স্ত্রী। গতকাল রাত পর্যন্ত তারা একই বাসায় ছিলেন। ভুল বোঝাবুঝিতে মামলা করেছে। মীমাংসার জন্য নোবেলকে থানায় ডেকে নেওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আসামির বিরুদ্ধে ধর্ষণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। মেয়ে লিগ্যালি তার ওয়াইফ, চার মাসের প্রেগন্যান্ট। নোবেল তার সাথে সংসার করতে চায়। আমরা যেকোনো শর্তে আপস করতে ইচ্ছুক।

এ সময় বিচারক কাবিননামা আছে কি না জানতে চান। তখন আসামিপক্ষের আইনজীবী বলেন, তাড়াহুড়োর কারণে কাবিননামা আনা হয়নি।

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী জামিনের বিরোধিতা করেন। তিনি বলেন, আমরা বিভিন্ন সময় দেখেছি এই আসামি সাংসারিক, ব্যক্তিজীবন নিয়ে ভালো অবস্থায় নেই। বাদী দাবি করেছেন, ইডেন কলেজে তিনি অধ্যয়নরত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের পরিচয়। পরে ফোনে কথাবার্তা হয়। গত বছরের ১২ নভেম্বর তাদের দেখা হয়। আসামি বাদীকে তার ডেমরার স্টুডিওতে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে আটকে রেখে ২/৩ জনের সহায়তায় ধর্ষণ করে, মারধর করে।

জানা যায়, গতকাল সোমবার নোবেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই তরুণী। মামলায় অভিযোগ করা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুক্তভোগী ইডেন কলেজের ছাত্রীর সঙ্গে নোবেলের পরিচয় হয়। এরপর তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বছরের ১২ নভেম্বর গায়ক নোবেল তার স্টুডিও দেখানোর কথা বলে ভুক্তভোগীকে ডেমরা থানা এলাকায় তার বাসায় নিয়ে যায়। এরপর কয়েকজন আসামির সহায়তায় ওই ছাত্রীকে আটকে রাখে।

এরপর ১২ নভেম্বর রাত ৮টার সময় ভুক্তভোগীকে আটক করে রাখে এবং তার মোবাইল নিয়ে নেয়। বাদী তার পরিবারের সাথে কথা বলার জন্য আসামিকে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়ার জন্য বললে নোবেল ওই ছাত্রীর ২৬ হাজার টাকার রেডমি ১০-প্রো মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলে। এরপর আসামি নোবেল তার বসতঘরে আটক রেখে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে এবং ধর্ষণের ভিডিও তার মোবাইল ফোনে ধারণ করে রাখে। নোবেলের কথামতো বাসায় না থাকলে তার মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেবে বলে জানায়। তাই বাদী আসামীর ভয়ে কাউকে কোনো কিছু বলার সাহস পাননি।

অভিযোগপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি নেশাগ্রস্থ অবস্থায় ২০২৪ সালের ১২ নভেম্বর থেকে গত ১৯ মে পর্যন্ত বাদীকে মারপিট করতো। আসামি তার সহযোগী অজ্ঞাতনামা আরো ২ থেকে ৩ জনের সহায়তায় বাদীকে সিঁড়ি দিয়ে চুলের মুটি ধরে টানাহেঁচড়া করে অপর একটি কক্ষে আটক করে রাখে। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর বাদীর পিতা-মাতা বাদীকে চিনতে পারে। এরপর তার পরিবার পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুলিশের চাকরি ছাড়লেন ৪১তম বিসিএসের ৫ এএসপি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা এখন কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি, ক্ষোভে ফুঁসছেন নেতাকর্মীরা
অভিযোগকারী নারী নোবেলের স্ত্রী, চার মাসের গর্ভবতী: দাবি আইনজীবীর
হান্নান মাসউদের জিম্মায় মুচলেকায় ছাড়া পেলেন তিন সমন্বয়ক
চলন্ত ট্রেনের দরজা দিয়ে ধাক্কা, মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন মতিউর (ভিডিও)
সান্তাহার ডিজিটাল পোস্ট অফিসে স্বল্পমেয়াদি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান
হাঁস পালনে হাসি ফুটেছে চুয়াডাঙ্গার গ্রামীণ গৃহবধূদের
পরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল
কুবি ভর্তি পরিক্ষার দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ আগামীকাল
উপদেষ্টাদের জন্য ২৫টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল করল সরকার
কাশিমপুর মহিলা কারাগার ছাড়লেন নুসরাত ফারিয়া
ইশরাককে দায়িত্ব না দিলে ঢাকা অচলের হুঁশিয়ারি সমর্থকদের
পুত্রসন্তানের বাবা হলেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ খ্যাত নির্মাতা অমি
২৫ বিয়ে করে গয়না-টাকা লুট, অবশেষে পুলিশের জালে অনুরাধা
শৃঙ্খলাভঙ্গ করলে সরকারি চাকরিজীবীদের দ্রুত বরখাস্তের বিধান আনছে সরকার
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ভূমিকা ছিল না: বিক্রম মিশ্রি
বকেয়া বেতনের দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের ‘মার্চ টু যমুনা’
ঢাকাসহ সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা অব্যাহত, নেই ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
সর্বকালের সেরা ফুটবলার মেসি, শীর্ষ তিনেও নেই রোনালদো
সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী