সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ভালো শিক্ষক ছাড়া ভালো শিক্ষার্থী তৈরি সম্ভব নয়

নতুন বছরে নতুন শিক্ষা পাঠ্যক্রমে নতুন একটি আশার কথা হলো, ইতোমধ্যে ১ম ও ৬ষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পাইলটিং সম্পন্ন হয়েছে যেটি অত্যন্ত ভালো এবং যেখানে সৃজনশীল বিষয় আছে এবং পরীক্ষার চাপ কম আছে।

মুখস্ত না করে কীভাবে বিষয়গুলো ভালোভাবে বোঝা যায় সেভাবে বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হচ্ছে। অনেক রকম ভালো উপকরণ আছে। সমস্যা হলো যারা শিখাবেন, তারা প্রস্তুত হননি এখনো। তাদের প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত সুফল আসবে না। আমাদের চেষ্টা হচ্ছে, তাদের সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে মাপের শিক্ষক আমাদের প্রয়োজন সেই মানের শিক্ষক আমাদের বেতন ব্যবস্থার মধ্যে পাওয়া যাবে না। এটি আশা করা খুবই বাতুলতা। আমি আশা করি, নতুন বছরে সরকার এবং যারা কর্তাব্যক্তি আছেন তাদের ভেতর এই দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে। সরকারও শিক্ষাক্ষেত্রে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করবে। এটি অনেকেই মুখে বলেন কিন্তু মনে কতটা ধারণ করেন সেটি আমরা জানি না। কারণ শিক্ষাক্ষেত্রে বাজেট বরাদ্দ এখনো জিডিপির দুই শতাংশের ধারে কাছে ঘুরছে।

সেখানে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ক্রমান্বয়ে উন্নতি করছে। আমরা যদি জিডিপির ৬ শতাংশের বেশি যেতে না পারি, বলা বাহুল্য ৭৪ সালের যে কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশন তৈরি হয়েছিল, সেখানে সুপারিশ ছিল। কাজেই শিক্ষাব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় অর্থায়নের যোগান দিতে পারব না এবং না দিতে পারলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাও পশ্চাদপদ থেকে যাবে। ভালো শিক্ষক ছাড়া কখনো ভালো শিক্ষার্থী তৈরি হবে না।

ভালো পাঠ্যক্রমকে সঠিকভাবে রূপান্তর করা আমাদের শিক্ষাক্রমের মধ্য দিয়ে, শিক্ষণ পদ্ধতির মধ্য দিয়ে সে কুশলতা ও দক্ষতার প্রয়োজন, সেটি অল্প বেতনের প্রাথমিক শিক্ষক দ্বারা তৈরি হবে না। নতুন বছরে আমাদের আশাবাদ, একটি সুযোগ যেহেতু আমাদের হাতে আছে এবং সেটি প্রমাণ করার সক্ষমতা আমাদের আছে। বর্তমান অবস্থা বিশ্লেষণ করে আমরা যদি ৭০-৮০ হাজার টাকা দিই একজন শিক্ষককে, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীও শিক্ষকতা পেশায় উৎসাহিত হবে। বিশেষ করে মেয়েরা যদি বেশিমাত্রায় অংশগ্রহণ করে সেটি হবে আশাব্যঞ্চক এবং ভালো প্রশিক্ষণ যদি তারা পায় সেটি আমাদের জন্য সুফল বয়ে আনবে।

আমি জানি না নতুন বছরে সেটি সম্ভব হবে কি না। নির্বাচন আসবে ভবিষ্যৎ আশা নিয়ে সুন্দর সুন্দর কথা আমরা শুনব। তবে সেটি কত খানি আন্তরিক সেটি ভাবার বিষয়। আমাদের শ্রেণিকক্ষকে আরও অনেক বেশি উন্নত করতে হবে।

প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ যেন না থাকে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। দুই বছরের কলেজ শিক্ষায় বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থীরা রাজনীতির শিকার হয়। যারা রাজনৈতিকভাবে শিক্ষাক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে তাদেরকে কোনোভাবেই স্থান দেওয়া উচিত নয়। শিক্ষাঙ্গন থেকে রাজনীতির নামে অপরাজনীতি দূর করতে হবে।

আমি একটি কথা বলতে চাই যে, আমাদের শিক্ষার শত্রুরা কিন্তু ঘরের ভেতরেই। নোট বই গাইড বই টিউশন বাণিজ্য যারা করেন, তারা চাইবেন না যে তাদের ব্যবসা হাতছাড়া হয়ে যাক। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সংস্কৃতিতে আমাদের বেশ জোর দিতে হবে। সংস্কৃত শিক্ষা যেটি মানুষকে অগ্রগামী করে। সেই সংস্কৃতি শিক্ষা এবং শিক্ষার একটি আলাদা সংস্কৃতি আছে। দুটির একটি সমন্বয় না ঘটালে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কোনো উন্নতি হবে না।

একটি খেলার মাঠ যদি না থাকে স্কুলে তাহলে বাচ্চারা কিন্তু কোনোদিনই সুস্থ স্বতস্ফূর্তভাবে বেড়ে উঠবে না। অনেক কিছুই ব্যাপার আছে যেগুলো আমাদের ভাবতে হবে। সেগুলো যদি আমরা শুরু না করি তাহলে আমরা এগোতে পারব না। আগের সেই মান্ধাতা আমলেই সব চলছে। প্রশাসনে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি কিন্তু এক্ষেত্রে শিক্ষকদের অনেক দূরে রাখা হচ্ছে। অথচ প্রশাসন শিক্ষকদের দ্বারাই শিক্ষিত হচ্ছে। কাজেই শিক্ষায় নতুন উদ্যোগ চাই। শুধু তৈরি পোশাক আর বিদেশে শ্রমিক রপ্তানি করে আমরা জীবনেও সামনের দিকে যেতে পারব না। কাজেই শিক্ষাক্ষেত্রে সুনজর না দিলে আমরা আরও পিছিয়ে থাকব।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম: শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, নিয়েছেন শপথ

সজীব ওয়াজেদ জয়। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এখন আর শুধু একজন বাংলাদেশি নাগরিক নন। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।

নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির ইউএস সিটিজেনশিপ সেন্টারে অনুষ্ঠিত এক নাগরিকত্ব শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন এবং পরে নাগরিকত্ব সনদপত্র গ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টের জন্য আবেদনও করেছেন।

জানা গেছে, ওই অনুষ্ঠানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ২২ জন ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। তাদের মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি ছিলেন। এদের একজন ছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, যিনি শপথ নেওয়ার সময় একজন আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে আসেন। অনুষ্ঠানে ‘বি’ অক্ষরে বাংলাদেশের নাম ডাকার পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে জয় শপথ নেন।

তবে এর আগে, ২৪ এপ্রিল নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি করেছিলেন, “আমার কোনো বিদেশি পাসপোর্ট নেই। যুক্তরাষ্ট্রে আমার স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি আছে। গর্বের সঙ্গে আমার সবুজ বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়েই আমি যাতায়াত করি।”

তাঁর ওই পোস্ট এবং সাম্প্রতিক নাগরিকত্ব গ্রহণের মধ্যে বৈপরীত্য নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক ও সামাজিক মহলে।

Header Ad
Header Ad

জাতির উদ্দেশে মোদির ২২ মিনিটের ভাষণ: কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর ফেরত না দিলে, জম্মু ও কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়—এই কঠোর বার্তা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যুদ্ধবিরতির পর শনিবার (২২ এপ্রিল) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ২২ মিনিটের ভাষণে তিনি এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।

ভাষণে মোদি স্পষ্টভাবে বলেন, পাকিস্তানের সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস না হলে সন্ত্রাসবিরোধী ইস্যুতেও কোনো আলোচনা হবে না। তিনি ‘সন্ত্রাসবাদে’ সমর্থন দেওয়ার জন্য পাক সেনাবাহিনী এবং সরকারের কঠোর সমালোচনা করে সতর্ক করেন—এ ধারা একদিন পাকিস্তানকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

মোদি বলেন, “সন্ত্রাস ও আলোচনা একসঙ্গে চলতে পারে না, সন্ত্রাস ও বাণিজ্য একসঙ্গে চলতে পারে না, রক্ত ও পানি একসঙ্গে প্রবাহিত হতে পারে না।”

তিনি আরও বলেন, “যদি কখনো পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা কথা বলি, তাহলে সেটা হবে শুধু সন্ত্রাস ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর বিষয়েই।”

এদিকে, পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির সঙ্গে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে বলে দাবি করে ভারত। এর মধ্যে রয়েছে—পহেলগামের হামলার পর ভারতের স্থগিত করা সিন্ধু পানি চুক্তি পুনরায় সক্রিয় করার দাবি। তবে ভারতীয় সূত্র জানিয়েছে, ৬৫ বছর পুরনো ওই পানিবণ্টন চুক্তিতে ভারতের অবস্থান অপরিবর্তিত থাকবে। জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে কোনো শর্তে সম্মত হয়নি ভারত।

ভারত বহুদিন ধরেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সীমান্তে সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়ার অভিযোগ করে আসছে। পাকিস্তানের মাটি থেকে ভারতীয় ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর জন্য জঙ্গিদের অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বরাবরই দাবি করে আসছে, তারা সন্ত্রাসবাদকে প্রশ্রয় বা অর্থায়ন করে না।

উল্লেখ্য, ২২ এপ্রিল জম্মু কাশ্মীরের পহেলগামে হামলার পর পাকিস্তানকে দায়ী করে তার মাটিতে “অপারেশন সিন্দুর” চালায় ভারত। পাল্টা জবাব দেয় পাকিস্তানও, ফলে দুই দেশের মধ্যে কয়েকদিন ধরে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়।

এই উত্তপ্ত পরিস্থিতি প্রশমনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেন। এরপর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানান, ভারত ও পাকিস্তান শিগগিরই আলোচনায় বসতে পারে। সোমবার দুই দেশের সামরিক মহাপরিচালকদের মধ্যে টেলিফোনে কথাও হয়।

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঢাবিতে প্রথম ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ ২২ জুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে কথা বলেন ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’র অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ক প্রথমবারের মতো ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২২ জুন। “গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে রাষ্ট্র সংস্কার” শীর্ষক এ কনফারেন্সে দেশি-বিদেশি শিক্ষক ও গবেষকদের কাছ থেকে গবেষণা প্রবন্ধ আহ্বান করা হয়েছে।

সোমবার (১২ মে) বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কনফারেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।

তিনি জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটোরিয়ামে সকাল ১০টায় শুরু হবে এই কনফারেন্স। যৌথভাবে আয়োজন করছে ‘শ্যাডো রিফর্ম কমিশনস’ এবং ‘পলিটিক্যাল অ্যান্ড পলিসি সায়েন্স রিসার্চ ফাউন্ডেশন’।

২০২৪ সালের আগস্ট থেকে রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে ১১টি ছায়া সংস্কার কমিশন। দেশি-বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এতে যুক্ত থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সুপারিশমালা তৈরি করেছেন। কনফারেন্সে এসব কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হবে।

অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কার একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্র পরিচালনায় আসবেন, তাদের জন্য এই রিপোর্টগুলো হতে পারে একটি দিকনির্দেশনা। আমাদের প্রতিবেদনগুলো বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে রিভিউ করা হয়েছে এবং জনমত নেওয়া হয়েছে। এখন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে তা চূড়ান্ত করা হচ্ছে।”

ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. নাছিমা খাতুন বলেন, “এই আয়োজন বিভাগকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।” অন্যদিকে অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “ছায়া সংস্কার কমিশনের এই উদ্যোগ অ্যাকাডেমিক প্রচেষ্টা, যেখানে কোনো রাজনৈতিক প্রভাব নেই।”

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান মেজবা-উল-আযম সওদাগর বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কারে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সম্পৃক্ততা জরুরি। তরুণ প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়েই এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।”

কনফারেন্স বাস্তবায়নের জন্য ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি জাতীয় কনফারেন্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে রয়েছেন– অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন, অধ্যাপক ড. নাছিমা খাতুন, অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. স ম আলী রেজা, অধ্যাপক এ কে এম মতিনুর রহমান, অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, মেজবা-উল-আযম সওদাগর, সহযোগী অধ্যাপক মেহেদী হাসান সোহাগ, সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ রেজওয়ান হোসাইন এবং সহকারী অধ্যাপক সাদিয়া আফরিন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, নিয়েছেন শপথ
জাতির উদ্দেশে মোদির ২২ মিনিটের ভাষণ: কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?
রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঢাবিতে প্রথম ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ ২২ জুন
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: নির্বাচন কমিশন
রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ব্রাজিলের হেড কোচ হচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি
৮৪ বছর পর নাৎসি ইতিহাসের গোপন দলিল মিলল আর্জেন্টিনায়
যমজ সন্তানের মা হয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড, বাবার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
শাহবাগ-যমুনার সামনে বসে যা তা বলা যাবে না: এ্যানি চৌধুরী
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‍্যাব পুনর্গঠনে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট
চুয়াডাঙ্গায় কমেছে তাপমাত্রা, স্বস্তিতে জনজীবন
বুর্জ খলিফায় বেনজীরে স্ত্রীর ফ্ল্যাট ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন জারি
ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ
আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই
সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা