বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের জন্য ছিল একটি দু:স্বপ্নের ন্যায়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চাপে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। জনরোষ থেকে বাঁচতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেন ভারতে। এরপর থেকেই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা গা ঢাকা দিতে শুরু করেন। বিগত দিনে রাজপথ কাঁপানো ছাত্রলীগ নেতাদের অনেকের খোঁজ মিললেও এখনও সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না দাপুটে সব ছাত্রলীগ নেত্রীদের। শুধু তাই নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও নেই আগের মত সক্রিয়।

এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তাদের নিয়ে ট্রলিং এবং অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার বিষয় নিয়েও এখন পর্যন্ত মুখতে দেখা যায়নি এসব নেত্রীদের কাউকেই। অথচ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় তাদের হুংকার ও দাপটে কেঁপে উঠতো দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসগুলো।

সিট বাণিজ্য, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হয়রানি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে একসময়ের এসব দাপুটে ছাত্রলীগ নেত্রীদের বিরুদ্ধে। শুধু ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরেই সীমাবদ্ধ ছিল না তাদের এসব কার্যক্রম। ক্যাম্পাসের বাহিরেও নিয়ন্ত্রণ ছিল তিলোত্তমা শিকদার, আতিকা বিনতে হোসেইন, কোহিনূর আক্তার রাখি, তামান্না তানজিম তমা, তামান্না জেসমিন রিভা, শারমিন সুলতানা সনিসহ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক নেত্রী। সাধারণ ছাত্রীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করারও অভিযোগ রয়েছে এই সব নেত্রীদের বিরুদ্ধে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যখন গোটা দেশ উত্তাল সেসময় ছাত্রলীগের তাণ্ডব ছিল চোখে পড়ার মতো। আর সেই আগুনে ঘি ঢালার কাজ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকা বিনতে হোসাইন। তিনি বলেছিলেন মাত্র সাত মিনিটেই ঢাকা ক্লিয়ার করবেন। তার এমন হুমকি সামাজিক মাধ্যমগুলোতে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে পড়ে। ঘটনার এতোদিন পরেও নেটিজেনদের মনে একটাই প্রশ্ন উঁকি দেয় কোথায় সেই ছাত্রলীগ এইসব নেত্রীরা।

এদিকে গত ১৭ জুলাই ঢাবির ৬ হল রাজনীতি মুক্ত ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে মেয়েদের পাঁচটি ও ছেলেদের একটি হল। রোকেয়া হল ছাত্রলীগের প্রীথা অন্তরা দাস, আতিকা ইসলাম আবিরকে হল থেকে বের করে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদেরকে টেনে হিঁচড়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল হয়। এ ঘটনার পর থেকেই সামনে আসতে শুরু করে তাদের একের পর এক অশ্লীল কর্মকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও।

নানান সময়ই বিতর্কিত সব মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী তিলোত্তমা শিকদার। জানা গেছে, তিনি ১০ বছরেও পার হতে পারেননি অনার্সের গণ্ডি।

গত ১৬ জুলাইয়ের পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে গভীর রাতে বোরখা পরে আবাসিক হল থেকে পালিয়ে যায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কেন্দীয় নেত্রীরা। প্রায় আড়াই মাস পরেও খোঁজ মিলছে না পালিয়ে যাওয়া এসব নেত্রীদের।

Header Ad

ভারতে বসে শেখ হাসিনার মোবাইল ব্যবহার ও বিবৃতি নিয়ে ঢাকার অসন্তোষ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গত ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার তীব্র গণ আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তিনি বর্তমানে দিল্লিতে অবস্থান করছেন। আর সেখানে বসেই শেখ হাসিনা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বাংলাদেশে থাকা নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন এবং বিবৃতি দিচ্ছেন। এদিকে তার এসব কর্মকাণ্ডকে ভালোভাবে দেখছে না অন্তর্বর্তী সরকার।

বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তৌফিক হাসান।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ভারতে থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার বা বিবৃতি দিচ্ছেন, তা ভালো ভাবে দেখছে না ঢাকা। এটি দিল্লিকে বারবার জানানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত দিল্লি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

তৌফিক হাসান বলেন, শেখ হাসিনা ভারতীয় গণমাধ্যমে যেভাবে বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন তা পছন্দ করছে না অন্তর্বর্তী সরকার। ভারতকে অনুরোধ করা হয়েছে শেখ হাসিনা যেন ভারতে বসে বক্তৃতা-বিবৃতি দিতে না পারে। ভারতীয় রাষ্ট্রদূত জানিয়েছিলেন, বিষয়টি তারা দেখবেন।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের কতজন ভারতে অবস্থান করছেন সে সংখ্যা এখনও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানে না বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার তীব্র আন্দোলনের পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তিনি বর্তমানে দিল্লিতে অবস্থান করছেন। সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর শেখ হাসিনার নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে শতাধিক হত্যা মামলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও তার বিরুদ্ধে অনেকগুলো হত্যা ও গুমের অভিযোগ এসেছে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।

দেশ ছাড়ার পর শেখ হাসিনা এখনও কোনো দেশি বা বিদেশি গণমাধ্যমের সামনে আসেননি। তবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে তার নামে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদিকে, দলীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে তার কথিত কথোপকথনের অডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হওয়ার ঘটনাও হয়েছে।

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, শেখ হাসিনাসহ বিদেশে পলাতক গণহত্যার আসামিদের ফেরাতে শিগগিরই ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি হবে। এরই মধ্যে রেড নোটিশ জারির বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলামকে এ চিঠি পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

Header Ad

গাইবান্ধায় বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

গাইবান্ধায় বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে পারিবারিক কলহের জেরে বড় ভাই শহিদুল ইসলামকে হত্যার দায়ে ছোট ভাই আরিফ বিল্লাহকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে গাইবান্ধা অতিরিক্ত দায়রা জজ (১ম আদালত) আদালতের বিচারক আতিকুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আরিফ বিল্লাহ আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

এজাহার সুত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১৬ নভেম্বর জেলার সাদুল্যাপুর উপজেলার হাসানপাড়ায় পারিবারিক কলহের জেরে সামান্য ভাত খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছোট ভাই আরিফ বিল্লাহ এবং মা হামিদা বেগমের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ছোট ভাই রাইস কুকারে লাথি মারলে উপরের অংশ ভেঙ্গে যায়। পরে বড় ভাই শহিদুল ইসলাম ছোট ভাইয়ের কাছে রাইস কুকার ভাঙ্গার বিষয়ে জানতে চাইলে ছোট ভাই আরিফ উত্তেজিত হয়ে বারান্দায় থাকা কাঠের বাটাম দিয়ে বড় ভাই শহিদুলের মাথায় আঘাত করে। এতে বড় ভাই শহিদুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়। পরে স্বজনরা তাকে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একদিন পর মৃত্যুবরন করে সে।

এ ঘটনায় মৃতের স্ত্রী তাসফুরা আক্তার বাদী হয়ে২০২১ সালের ২০ নভেম্বর এ সাদুল্যাপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় মোট ২০ জন স্বাক্ষীর মাঝে বাবা মা ও ছিলেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, ১ম আদালতের বিচারক আতিকুর রহমান আজ এ রায় প্রদান করেন।

রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবি এ্যাড. নিরঞ্জন কুমার ঘোষ এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও আসামী পক্ষের আইনজীবি এ্যাড. আবু আলা সিদ্দিকুল ইসলাম রিপু অসন্তোষ প্রকাশ করে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানান।

Header Ad

সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক

সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সাক্ষাতে দুদেশের শ্রম ইস্যু, বিদেশি বিনিয়োগ ও অবৈধ অভিবাসন নিয়ে আলোচনা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) স্থানীয় সময় দুপুরে আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ-২৯ বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনের ফাঁকে প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অগ্রগতি নিয়ে আলোচনাকালে ড. ইউনূস সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, শ্রম ইস্যুটি আমাদের শীর্ষ অগ্রাধিকারের একটি। আমরা সব শ্রম সমস্যা সমাধান করতে চাই।

বিষয়টি নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন থেরেসা মে। তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের সাথে মানবপাচার ও অভিবাসন নিয়েও আলোচনা করেন।

অধ্যাপক ইউনূস বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে অভিবাসন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, এটি ঝুঁকিপূর্ণ ও অনিয়মিত অভিবাসন কমিয়ে দেবে এবং মানবপাচারের বিরুদ্ধে ঢাল হিসেবে কাজ করবে।

বাংলাদেশে গত জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকার দেয়ালে শিক্ষার্থীদের আঁকা বর্ণিল ও বৈচিত্র্যময় গ্রাফিতি চিত্রের একটি সংকলন 'দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ'-এর একটি কপি থেরেসা মে-কে উপহার দেন ড. ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, সিনিয়র সচিব ও এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং তুরস্ক ও আজারবাইজানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম এনামুল হকও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে একইদিন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে ব্রাজিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেরাল্ডো অ্যালকমিনের স্ত্রী লু অ্যালকমিনের।
বৈঠকে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ব্রাজিলের ‘সেকেন্ড লেডি’ এসময় ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ীর ওপর তার লেখা একটি বই হস্তান্তর করেন।

বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে বাণিজ্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন অধ্যাপক ইউনূস।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে বসে শেখ হাসিনার মোবাইল ব্যবহার ও বিবৃতি নিয়ে ঢাকার অসন্তোষ
গাইবান্ধায় বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
উদ্বোধন হলো বেনাপোলের কার্গো ইয়ার্ড টার্মিনাল: বাড়বে বাণিজ্য, কমবে যানজট
চুয়াডাঙ্গায় যৌথবাহিনীর বাজার তদারকি অভিযান, জরিমানা আদায়
ব্রিকসে অংশীদার হওয়ার প্রস্তাব পেল তুরস্ক
জনস্বার্থে বন্ধ থাকা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু করার নির্দেশ
ক্ষমতায় গেলে আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে: সালাহউদ্দিন
তারল্য সংকট মেটাতে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা পেল দুর্বল সাত ব্যাংক
নতুন রূপে আসছে র‍্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক
সংস্কার শেষে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি ড. ইউনূসের
হাজি সেলিমের ছেলে সোলায়মান গ্রেপ্তার
ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরো ৪৭ ফিলিস্তিনি নিহত
৯ দাবি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের
‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা
সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ
লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত
১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান