বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কোরবানির ঈদ

টাঙ্গাইলে বিক্রির জন্য প্রস্তুত ২ লাখের বেশি পশু, ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা

টাঙ্গাইলে বিক্রির জন্য প্রস্তুত ২ লাখের বেশি পশু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

আসন্ন কোরবানির ঈদ অর্থাৎ ঈদুল আযহার বাকি মাত্র অল্পকিছু দিন। এই ঈদকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলের গরু খামারিরা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণে পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ইতোমধ্যে হাটগুলোতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পশুর সংখ্যা। অস্থায়ী হাট বসানোর জন্যও চলছে প্রচার-প্রচারণা।

চলতি বছরে ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে জেলার ১২ উপজেলায় ইতোমধ্যে কোরবানিযোগ্য ২ লাখ ৪ হাজার ৪০৬টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। এরমধ্যে ১ লাখ ৮৫ হাজার পশুর চাহিদা থাকলেও খামারগুলোতে চাহিদার অতিরিক্ত ১৯ হাজার ৪০৬টি কোরবানির পশু মোটাতাজা করছেন ছোট-বড় খামারিরা।

টাঙ্গাইল জেলা প্রাণি সম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা যায়, টাঙ্গাইল জেলার ১২টি উপজেলাসহ বিভিন্ন জায়গায় ২৫ হাজার ৮৯২টি ছোট-বড় খামার রয়েছে। খামারগুলোতে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করা হচ্ছে। ঈদ উপলক্ষ্যে জেলায় ইতোমধ্যে কোরবানিযোগ্য দুই লাখ ৪ হাজার ৪০৬টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। জেলায় পশুর চাহিদা মিটিয়েও খামারিরা জেলার বাইরে গরু বিক্রি করবেন।

আরও জানা যায়, জেলায় পশু বিক্রির জন্য বিভিন্ন স্থানে ৬০টি হাট বসবে। ৬০টি হাটে টাঙ্গাইল জেলা প্রাণি সম্পদ দপ্তর থেকে ৪৬টি ভেটেরিনারী মেডিকেল টিম কাজ করবে। কোনো হাটে কোরবানির পশু অসুস্থ বা স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ বিভিন্ন প্রকার সেবা দেওয়া হবে।

এদিকে, যদি কোনো পশু ট্রাকে উঠানামা করতে বা রাস্তায় অসুস্থ হয়ে পড়ে সেখানেও ভেটেরিনারী মেডিকেল টিম পৌঁছে দায়িত্ব পালন করবে। প্রতিটি হাটে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যাতে খামারি বা পশুর মালিকরা বিক্রিকৃত পশুর টাকা নিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে।

খামারিদের সাথে কথা বলে জানায়, জেলার প্রায় সব খামারেই কোনো প্রকার ক্ষতিকারক ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করা হয়ে থাকে। অল্প সময়ে গরু মোটাতাজা করতে গরুকে সাধারণত হরমোন, ডেক্সামিথাজল, ডেকাসন, স্টোরেয়েড ইত্যাদি জাতীয় বিভিন্ন প্রকার নিষিদ্ধ ওষুধ খাওয়ানো হয়। এবার খামারিরা নিজস্ব উদ্যোগে এ বিষয়ে সতর্ক থেকেছেন।

জেলার ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কয়েড়া গ্রামের খামারি আমিনুল রহমান জানান, সম্পন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে প্রতিবছরই ৩ থেকে ৪ টি করে পশু বিক্রি করে থাকেন। গেল বছর চাহিদা অনুযায়ী গরুর দাম কিছুটা কম পেয়েছেন তিনি। এতে তার খরচ উঠলেও তেমন লাভের মুখ দেখেননি। এবার যদি কোনো সিন্ডিকেট না হয় তাহলে ন্যায্য দামে কোরবানি ঈদে গরু বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছে সে।

কালিহাতীর হরিপুর গ্রামের ভাই-বোন এগ্রোফার্মের মালিক মো. কামরুল হাসান হিরন জানান, তিনি গত ছয় বছর ধরে ফার্মে গরু মোটাতাজাকরণ করে কোরবানির ঈদে বিক্রি করে থাকেন। এবার তার ফার্মে কোরবানির জন্য ছোট-বড় ৯টি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে তিনি গরুগুলো মোটাতাজা করেছেন।

টাঙ্গাইল জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মাহবুবুল ইসলাম জানান, এবার জেলায় অতিরিক্ত প্রায় ২০ হাজার গরু মোটাতাজাকরণ করে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। জেলার কোরবানির চাহিদা মিটিয়েও পশু বাড়তি থাকবে। সুতরাং অহেতুক বা সিন্ডিকেট তৈরি করে দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ এবার থাকছে না।

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আবারও জানিয়েছেন, নির্বাচন নিয়ে তার অবস্থান পূর্বের মতোই রয়েছে এবং তিনি মনে করেন, নির্বাচন ডিসেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।

বুধবার (২১ মে) ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে এই বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান। অনুষ্ঠানে ঢাকায় কর্মরত সেনা কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত ছিলেন এবং ঢাকার বাইরে থাকা কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

অনুষ্ঠানে জেনারেল ওয়াকার বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনোই এমন কোনো কার্যক্রমে জড়াবে না, যা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। তিনি জানান, সেনাবাহিনী বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

তিনি ঈদুল আজহার প্রেক্ষাপটে বলেন, মানুষ যেন নিরাপদে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সে জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষ থাকার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যেতে হবে। তা না হলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, যা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

তিনি আরও বলেন, গত ৫ আগস্ট থেকে সেনাবাহিনী বিভিন্ন ইতিবাচক উদ্যোগ নিলেও কিছু মহল বাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যেন এই পরিস্থিতির সুযোগ না নিতে পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান সেনাপ্রধান।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর পর্বে সেনাপ্রধান বলেন, মানবিক করিডর ইস্যুতে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রসঙ্গও যুক্ত করে বলেন, এই বিষয়ে যেকোনো পদক্ষেপ রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত।

চট্টগ্রাম বন্দর ইস্যুতে তিনি বলেন, স্থানীয় জনগণ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামতের ভিত্তিতে এবং রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম এবং জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদন সংক্রান্ত প্রশ্নে জেনারেল ওয়াকার বলেন, এসব বিষয়ে তাকে কিছু জানানো হয়নি এবং কোনো পরামর্শ বা আলোচনাও হয়নি।

এই বক্তব্যের মাধ্যমে সেনাপ্রধান তার নিরপেক্ষ অবস্থান এবং পেশাদারিত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন। একইসঙ্গে তিনি নির্বাচনী সময়সীমা, অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় সেনাবাহিনীর অবস্থান স্পষ্ট করেন।

Header Ad
Header Ad

বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেছেন, ‘বর্তমান অন্তবর্তী সরকার জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না। বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই (অস্বীকার) করছে। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করব।’

বুধবার (২১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নওগাঁর একটি রেস্টুরেন্টে মিলনায়তনে দলীয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় অন্যদের মধ্যে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সমন্বয়ক মাহমুদুল সালেহীন, নওগাঁ জেলা যুবদলের আহবায়ক মাসুদ হায়দার টিপু, সদস্য সচিব রুহুল আমিন মুক্তার, যুগ্ন আহবায়ক এ কে এম রওশন উল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় নওগাঁ জেলা যুবদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী শুক্রবার ও শনিবার রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সমন্বয়ে বগুড়ায় আয়োজিত 'তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ' সফল করার লক্ষ্যে পর্যবেক্ষণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছিলেন বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। আমরা এখনও রাজপথেই আছি। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে। বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার তাদের কথা এবং কাজে কোনো মিল নাই। তারা রাষ্ট্র এবং জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না।'

যুবলের সভাপতি বলেন, 'বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন না করে ক্ষমতায় থাকলে চায়। মনে হচ্ছে বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই করছে। ভোটাধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই ভোটাধিকারের প্রয়োগ তো নির্বাচনের মাধ্যমেই করবে। আমার মনে হয় নির্বাচনের দাবিতে আমাদের রাজপথে নামতে হবে। সুতরাং আমরা তরুণদের সম্পৃক্ত করে কর্মসূচি দিচ্ছি। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করব।'

Header Ad
Header Ad

ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মধ্যাঞ্চলীয় ছত্তিশগড় রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদী বিদ্রোহীদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। বুধবার (২১ মে) সকালে রাজ্যের নারায়ণপুর জেলার গভীর জঙ্গলে এই অভিযান চালানো হয়।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে অংশ নেয় দেশটির বিশেষ কমান্ডো ইউনিট। অভিযানের সময় মাওবাদীরা গুলি ছোড়লে পাল্টা গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে ঘটনাস্থলেই বহু বিদ্রোহী নিহত হয়।

ছত্তিশগড় রাজ্য পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বিবেকানন্দ সিনহা ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এই সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জনেরও বেশি মাওবাদী বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় নেতারাও থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে তাদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

চীনা বিপ্লবী নেতা মাও সেতুংয়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৭ সালে ভারতে গড়ে ওঠে এই সশস্ত্র মাওবাদী বিদ্রোহ। আদিবাসী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত এই বিদ্রোহীরা নকশাল নামেও পরিচিত। কয়েক দশক ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে ভারতজুড়ে মাওবাদী, নিরাপত্তা বাহিনী ও সাধারণ নাগরিকসহ প্রায় ১২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

বিশেষ করে ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, উড়িষ্যা, অন্ধ্রপ্রদেশসহ ভারতের খনিজ-সমৃদ্ধ রাজ্যগুলোতে এই বিদ্রোহ দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। ২০০০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাওবাদী আন্দোলন চরমে পৌঁছায়। তখন প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার সশস্ত্র মাওবাদী যোদ্ধার হাতে।

গত বছর ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক বক্তব্যে মাওবাদী বিদ্রোহীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে সতর্ক করে দেন যে, তারা আত্মসমর্পণ না করলে সর্বাত্মক অভিযানের মুখোমুখি হতে হবে। একইসঙ্গে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই মাওবাদী বিদ্রোহ সম্পূর্ণরূপে দমন করা সম্ভব হবে।

এই সাম্প্রতিক সংঘর্ষ মাওবাদী বিরোধী অভিযানে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর একটি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখা হচ্ছে। তবে সংঘর্ষে হতাহতদের সংখ্যা ও পরিচয় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পেতে অপেক্ষা করতে হবে।

সূত্র: এএফপি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না
ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫
নতুন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম
অটোপাসের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর শিক্ষার্থীদের হামলা
২৪ মে বগুড়ায় ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক-যুবদলের ‘তারুণ্যের সমাবেশ’
দর্শনায় পুলিশের মরদেহ উদ্ধার, এক মাস পর ৭ সহকর্মীর নামে হত্যা মামলা
কক্সবাজার সৈকতে ফায়ার সার্ভিসকে প্রশিক্ষণ দিল মার্কিন সেনা-বিমান বাহিনী (ভিডিও)
অপসারণ নয়, পররাষ্ট্র সচিব নিজেই সরে যেতে চান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’
বুকার পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেপ্তার
চামড়া সংরক্ষণে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পছন্দের ঠিকাদার কাজ না পাওয়ায় বিশৃঙ্খলা করেছেন ভিপি নুর: ডিএনসিসি
পাকিস্তান সিরিজ থেকে নাম সরিয়ে নিলেন নাহিদ রানা
গাইবান্ধায় একসঙ্গে আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
হিলিতে ছেলের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মা-মেয়েকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট চুরির মামলা প্রত্যাহার করলেন সেই বিএনপি নেতা
পদত্যাগ করছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও মাহমুদুল, দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার
বিএনপিপন্থি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি এনসিপির