শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আলোচনা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই

রাস্ট্রপতির আহবানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বঙ্গভবনে তাদের প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছে। যে যার অবস্থানে থেকে তাদের যে মতামত, সুপারিশ, সেগুলি রাখতে। যেমন প্রথমদিন সংসদের বিরোধীদল জাতীয় পার্টি জিএম কাদেরের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল দেখা করেছে। সার্চ কমিটি কাদের নিয়ে করা উচিত, এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে আইন প্রণয়ন ইত্যকার বিষয়গুলি সেখানে তুলে ধরা হয়েছে। বাসদও ইতোমধ্যে সাক্ষাৎ করেছে। মূলত বিকেলের দিকেই সংলাপগুলি হচ্ছে।

যদিও মাঠ পর্যায়ের বিরোধীদল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে সেলিমা রহমান বলেছেন যে, তারা সংলাপে অংশগ্রহণ করবেন না। কারণ গতবার যখন তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, তারা অংশগ্রহণ করেছিল এবং তারা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেছিল। তবে এবার পরিবেশ পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। নির্বাচন সম্পন্ন হতে প্রায় দেড় মাসের মতো সময় বাকি আছে। তারা মিলিত ফোরামে যে দাবিটি তুলছেন যে, অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেটিকে আমরা বলছি অন্তঃবর্তিকালীন সরকার সেই ধরণের কোন সরকারের অধীনে নির্বাচন না হলে তারা তাতে অংশগ্রহণ করবেন না। এরকম একটি দাবি দাওয়া তারা তুলেছেন। তারই প্রেক্ষিতে তারা সংলাপে যোগ না দেয়ার বক্তব্য তারা তুলে ধরেছেন।

বাংলাদেশের যে রাজনৈতিক মতাদর্শ তার দুটি অংশ আছে। রাজনীতির মধ্যেই একটি অংশ যারা আওয়ামী লীগ পছন্দ করে, অন্য অংশ যারা আওয়ামী লীগ পছন্দ করে না।বিরোধীদলগুলি অথবা ব্যনার সর্বস্ব অন্যান্য দলগুলি যেগুলি আছে, তারা কল্কে পেয়ে যান এই বাস্তবতাগুলির কারণে। এখন নানারকম মতবাদ আছে, শতকরা কতভাগ পক্ষে, বিপক্ষে, আমরা সে আলোচনায় নাই গেলাম, তবে মূল যে বিষয়টি, সেটি হচ্ছে এই যে, এই বাস্তবতাকে মাথায় রেখেই কিন্তু আমাদের বিশ্লেষণে যেতে হবে। একটা সময় ছিল যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টি মহান সংসদে সংবিধানের মাধ্যমেই লিপিবদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে সেটি উবে গেছে। অর্থাৎ সংবিধানে সেটি আর বহাল নেই। ফলে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয়টি আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। দাবি দাওয়া যা কিছু উত্থাপন করা হোক না কেন তা যদি সংবিধানের ফ্রেম ওয়ার্কের বাইরে চলে যায় তাহলে পরিস্থিতি কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। সেক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কিন্তু ভূমিকা নিতে পারেন এবং সেটিও কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর মতামত ব্যতিরকে কোনো কিছু করতে পারবেন না। এখন যে বাস্তবতাটি সেটিও কিন্তু আমাদের ভুলে গেলে চলবে না।

সামগ্রিকভাবে যে কথাটি সত্যি তা হলো, আলোচনা ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই। বংলাদেশ যতবারই সংকটে পড়েছে, ততবারই আলাপ আলোচনা সবসময় হয়তো সফল হয়নি, বা আলোর মুখ দেখেনি তারপরও উত্তেজনা প্রশমণে এই পদ্ধতির ফল আমরা সবসময় দেখেছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ক্ষমতাসীন বাইডেন কর্তৃক বাংলাদেশ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অর্থাৎ পুলিশ , র্যাব এবং তাদের কর্মকর্তাদের নিয়ে বর্তমানে যে ঘটনাটি ঘটেছে, কানাঘুষা আছে বাজারে যে, ৫৬৭ জনের একটা তালিকা সেটি তৈরি করা হয়েছে এবং এগুলি একে একে আনফোল্ড করা হবে।

এছাড়া সাবেক সেনাপ্রধানের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। তার পক্ষ থেকে তিনি আবার বলেছেন যে, এটি সত্য নয়। আরও একটি যে খবর ছড়িয়েছে যে, শাসকদলের আরেক নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানকের ভিসা বাতিল করা হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। ফলে পরাশক্তি তাদের মতো করে যতগুলি অস্ত্র তাদের আছে সেই বিষয়টি মাথায় রেখে একটি অনুশীলন করছে। কাজেই এসব দিক বিচার বিবেচনায় একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন বেশি দরকার। আরেকটি বিষয় সেটি হচ্ছে যে, সংলাপ নিয়ে রাষ্ট্রপতি সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করেছেন, সেটি ভাল দিক। নির্বাচন কমিশনের মেয়াদও প্রায় শেষ পর্যায়ে। সুতরাং নতুন বছর শুরু হলে একেবারে কাউন্টডাউন শুরু হয়ে যাবে। রাজনৈতিক পরিবেশও মাঠ পর্যায়ে কেমন, বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা সেটি দেখতে পাবো। সব মিলিয়ে বলতে পারি, আমরা অতি ক্রান্তিলগ্নে যা কিছু অবস্থা।

লেখক: শিক্ষাবিদ ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ

সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত

সিরিয়ায় আইএসের হামলা। ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) পৃথক দু’টি হামলায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর ২৮ জন সেনা নিহত হয়েছেন। দেশটির মানবাধিকার সংস্থা সিরিয়ান অবসারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের বরাত দিয়ে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ হোমসে সেনাসদস্যদের বহনকারী একটি বাসকে লক্ষ্য করে বন্দুক হামলা আইএসের বন্দুকধারীরা। এতে ওই বাসের মোট ২২ জন যাত্রীর সবাই নিহত হন।

নিহত এই সেনাসদস্যদের সবাই সিরীয় সশস্ত্র বাহিনীর কুদস ব্রিগেডের সদস্য। এই ব্রিগেডটির যোদ্ধারা সবাই জাতিগতভাবে ফিলিস্তিনি এবং সাম্প্রতিক গত কয়েক বছর ধরে দামেস্কের প্রধান মিত্র মস্কো নিয়মিত কুদস ব্রিগেডকে আর্থিক ও সামরিক সহায়তা প্রদান করছে।

একই দিন সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর আলবু কামালের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ৬ সিরীয় সেনা কে হত্যা করেছে আইএস বন্দুকধারীরা।

তবে, সিরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যমে দুই ঘটনার কোনোটিই প্রকাশ করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে আইএসের উত্থান ঘটে সিরিয়া এবং ইরাকে। দুই দেশের বিশাল ভূখণ্ড দখল করে নিজেদের পৃথক রাষ্ট্র ঘোষণা করেছিল আন্তর্জাতিক এই ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী।

তবে ২০১৫ সালে রুশ বিমানবাহিনী আইএস অধিকৃত অঞ্চলগুলোতে অভিযান শুরুর পর থেকে এই গোষ্ঠীটির দৌরাত্ম্য কমতে থাকে। ২০১৪ সালে যে পরিমাণ ভূখণ্ড দখলে নিয়েছিল আইএস, বর্তমানে তার মাত্র এক পঞ্চমাংশ কোনো রকমে টিকিয়ে রাখতে পেরেছে এই গোষ্ঠীটি।

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে, চলছে গণনা। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এখনও চলছে গণনার কাজ।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ ও ৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

পাঁচ মাস পর ৯টি লোহার দানবাক্স থেকে ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এখন মেঝেতে ঢেলে চলছে গণনা কার্যক্রম। গণনায় ৯৮ জন মাদরাসার ছাত্র, ৯ জন শিক্ষক, ৭০ জন ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ১০ জন আনসার সদস্য অংশগ্রহণ করেছেন।

দিনভর গণনা শেষে সন্ধ্যায় দানের পরিমাণ জানা যাবে। দানবাক্স থেকে টাকা ছাড়াও স্বর্ণ, রুপা, রিয়েল, রিংগিত, ডলার পাওয়া গেছে। প্রতি তিন মাস পরপর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হলেও এবার রমজান মাসের কারণে পাঁচ মাস পর খোলা হয়েছে।

এর আগে, গত ৯ ডিসেম্বর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়। সে সময় ২৩ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। এসব বস্তা থেকে ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়ায় যায়। এর আগে কখনো এত টাকা পাওয়া যায়নি। সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়ে গণনা শেষ হয় রাত সাড়ে ১০টায়। গণনায় অংশ নেয় প্রায় ২০০ জনের একটি দল। টানা প্রায় ১৫ ঘণ্টা গণনা শেষে টাকার পরিমাণ জানা যায়।

তখন গণনায় ৫ জন ম্যাজিস্ট্রেট, ১৩০ জন শিক্ষার্থী, ৬০ জন ব্যাংক কর্মকর্তা, ১০ জন শিক্ষক এবং ১০ জন আনসার সদস্য অংশগ্রহণ করেছিলেন।

কথিত আছে, খাস নিয়তে এ মসজিদে দান করলে মানুষের মনের আশা পূরণ হয়। আর সে কারণে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষজন এখানে দান করে থাকেন। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতারণার বিষয়ে সচেতন থাকার আহ্বান জানান মসজিদটির খতিব মাওলানা আশারফ উদ্দিন।

তিনি বলেন, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাগলা মসজিদের নাম ব্যবহার করে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্নভাবে দানের টাকা পৌঁছে দেওয়া, মসজিদের উন্নয়নের জন্য দান করার নাম করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এ বিষয়ে সাধারণ মানুষদের সতর্ক থাকতে হবে।

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল

মিশা-ডিপজল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনে বড় চমক দেখিয়েছে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন এই প্যানেল থেকে প্রার্থী হওয়া মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এছাড়া মোট প্রার্থীর তিন জন ছাড়া বাকি সবাই জিতেছেন এই প্যানেল থেকে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাতটার দিকে শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু।

জানা যায়, সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মাহমুদ কলি। তিনি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। এছাড়া সাধারণ সম্পাদক পড়ে মনোয়ার হোসেন ডিপজলের পক্ষে ভোট পড়েছে ২২৫টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুন আক্তার পেয়েছেন ২০৯ ভোট।

এছাড়া সহ-সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে জিতেছেন আরমান।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জয়লাভ করেছেন জয় চৌধুরী। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আলেকজান্ডার বো। দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক পদে জয়লাভ করেছেন জ্যাকি আলমগীর।

সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন কলি-নিপুণ প্যানেলের মামনুন ইমন। কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন কমল।

কার্যনির্বাহী পরিষদের ১১ জন সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন, সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমীন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু এবং কলি-নিপুণ প্যানেলের পলি ও সনি রহমান।

উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। চলে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। উৎসবমুখর পরিবেশে ৪৭৫ জন শিল্পী ভোট দেন। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৫৭০ জন। ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠনের এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের মধ্যে একটি জোটে ছিলেন মিশা ও ডিপজল। আরেক প্যানেলে লড়াই করেন সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও নায়িকা নিপুণ আক্তার। এছাড়া নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন খোরশেদ আলম খসরু। সদস্য হিসেবে ছিলেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান।

সর্বশেষ সংবাদ

সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের করোনা শনাক্ত
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত
১০ হাজার টাকা চেয়ে না পেয়ে বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক লুৎফুলকে শোকজ করল আওয়ামী লীগ
হামলার পর ইসরায়েলকে যে হুমকি দিল ইরান
আওয়ামী লীগ দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করেছে: মির্জা ফখরুল
স্বচ্ছতার সাথে অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
তীব্র গরমের মধ্যেই ঢাকাসহ তিন বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস