বুধবার, ২১ মে ২০২৫ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিভাজনের রাজনীতি আবার শুরু হয়েছে: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

দেশে আবারও বিভাজনের রাজনীতি শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (২১ মে) সকাল ৭টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিব লিখেছেন, ‘আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন বিভাজনের রাজনীতি আবার শুরু হয়েছে। এখানে গোত্রে গোত্রে বিভাজন সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন ইনস্টিটিউশনগুলোকে পরস্পরের মুখোমুখি করার একটা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে পারছি, কিছু মানুষ সরকারের মধ্যে অনুপ্রেবশ ঘটিয়ে বাংলাদেশকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে, ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে।’

ফখরুল বরেন, ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ওপরে সবসময় গুরুদায়িত্ব এসে পড়ে। সেই দায়িত্ব হচ্ছে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার দায়িত্ব, সেই দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশকে আবার নতুন করে গড়ে তোলার, সেই দায়িত্ব শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যে স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার কাজ করতে শুরু করেছিলেন, এখন যে তরুণ নেতা নতুন স্বপ্নের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার নেতৃত্ব দিচ্ছেন আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

‘তাদের স্বপ্নগুলোকে বাংলাদেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাগুলোকে বাস্তবায়িত করার জন্য বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মীকে অত্যন্ত সজাগ ও সচেতনভাবে তাদের কাজ করতে হবে এবং রুখে দাঁড়াতে হবে যে কোনো ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিরুদ্ধে।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের সর্বস্তরের নেতাকর্মীকে আমি অনুরোধ করবো, যে যেখানে আছেন অত্যন্ত সচেতনভাবে আমরা যেন এই বিষয়গুলো মনে রাখি। একই সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যেন কেউ কখনো কেড়ে নিতে না পারে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব যেন কেউ কখনো বিনষ্ট করতে না পারে, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে আর কেউ যেন কখনো ফ্যাসিবাদ, স্বৈরাচার দিয়ে দাবিয়ে রাখতে না পারে, সেজন্য বিএনপির প্রতিটি কর্মীকে সেই অতন্দ্র ভূমিকা পালন করতে হবে।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ ও আধুনিক করার যে কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছিল, সেই কর্মযজ্ঞের সূচনা করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। দুর্ভাগ্য আমাদের এই জাতির আমরা এই ক্ষণজন্মা মহাপুরুষকে বেশিদিন ধরে রাখতে পারিনি।’

‘আজ যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, যারা বাংলাদেশকে ১৫ বছর ধরে একটা ফ্যাসিস্ট শাসনের মধ্যে রেখেছিল, যারা এখনো ষড়যন্ত্র করে চলেছে সীমান্তের ওপার থেকে বাংলাদেশকে আবারও জনগণকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করবার জন্য, বাংলাদেশের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করর জন্য, এ রকম সময়ে আমাদের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম বারবার মনে রাখতে হবে।’ বলেন বিএনপি মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির নেতাকর্মীরা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছে, ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে, কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল, প্রায় ১ হাজার ৭০০ নেতাকর্মীকে এনফোর্স ডিজঅ্যাপিয়ারেন্সের মধ্যনিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’

১১তম বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে গান ও কবিতার আসর। ছবি: সংগৃহীত

এক দশক পূর্ণ করে এগারো বছরে পা রাখল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’। দেশীয় সংস্কৃতি, সংগীত ও কবিতার চর্চায় নিবেদিতপ্রাণ এই সংগঠনটি বরাবরই ব্যতিক্রমী আয়োজনে সাড়া ফেলেছে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে। এবারের বার্ষিক আয়োজনে তার ব্যতিক্রম হয়নি। উপলক্ষ ছিল সংগঠনের এগারো বছরে পদার্পণ। সেই আনন্দ ভাগাভাগি করতে শুক্রবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৭টায়, ঢাকার ছায়ানট মিলনায়তনে আয়োজন করা হয় এক অনন্য গান ও কবিতার আসর।

অনুষ্ঠানের সূচনা পর্বেই মঞ্চে আসেন বিশেষ অতিথি, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। তার ২০ মিনিটের বক্তব্য ছিল অত্যন্ত মননভরা ও প্রেরণাদায়ী। তিনি বলেন, “সংস্কৃতি শিক্ষার চেয়েও বড়, সভ্যতার চেয়েও বড়। সংস্কৃতিই জাতির মেরুদণ্ড। পুঁজিবাদ কীভাবে মানুষকে পণ্যে পরিণত করে তা আমরা সংস্কৃতির মাধ্যমে বোঝাতে পারি।”

তার বক্তব্যে ছিল সমাজ ও সংস্কৃতির সম্পর্ক, নিপীড়ন ও প্রতিরোধের চিত্র, আর মানুষের মনন ও মূল্যবোধের চর্চার গুরুত্ব। পুরো মিলনায়তন তখন পিনপতন নীরব, দর্শক-শ্রোতার চোখেমুখে গভীর মনোযোগ।

এরপর মঞ্চে আসেন দুই বিস্ময়কর শিশুশিল্পী- সারেঙ্গী বাদক ইউসুফ আহমেদ ও মাহিমা মেহজাবিন। এই দুই প্রতিভাবান শিল্পী নিজেদের পরিবেশনায় শ্রোতাদের তাক লাগিয়ে দেন। তাদের সারেঙ্গী বাদনে যেন ফুটে উঠেছিল প্রশিক্ষণ ও স্বতঃস্ফূর্ততার অপূর্ব সংমিশ্রণ।

প্রধান আয়োজন ছিল গান-কবিতার পর্ব ‘ভালো থেকো ফুল’। সমবেত কণ্ঠে দেশাত্মবোধক গান ‘ও আমার স্বপ্নঝরা আকূল করা জন্মভূমি’ দিয়ে শুরু হয় পরিবেশনা। দর্শকরা যেন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে গাইলেন প্রাণের গান। মুগ্ধতায় ডুবে গিয়েছিল পুরো গ্যালারি।

পর্যায়ক্রমে পরিবেশিত হয়- ‘সুন্দর সুবর্ণ তারুণ্য লাবণ্য’, ‘ও আমার বাংলা মা তোর’, ‘জন্ম আমার ধন্য হল’, ‘আবার আসিব ফিরে’, ‘একতারা লাগেনা আমার’, ‘আজকের শিশু’, ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ’, ‘স্বাধীনতা এক গোলাপ ফোটানো দিন’—সহ প্রায় ২০টি গান।

প্রতিটি পরিবেশনায় ছিল ছন্দ ও আবেগের নিখুঁত ভারসাম্য। শ্রোতারা শুধু শোনেননি, গলা মিলিয়েছেন একাত্ম হয়ে। সবশেষে পরিবেশিত হয় জাতীয় সংগীত। তবে তা শুরু হয় গগন হরকরার জনপ্রিয় গান ‘আমি কোথায় পাব তারে’ দিয়ে। এই সময় ‘জলতরঙ্গ’-এর দুই সদস্য সামনে এসে একটি বড় জাতীয় পতাকা মেলে ধরেন শিল্পীদের সম্মুখে। মুহূর্তেই মিলনায়তনে ছড়িয়ে পড়ে এক গভীর আবেগ, দেশের প্রতি ভালোবাসার এক রঙিন আলোকচ্ছটা।

অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা, সঞ্চালনা, পাণ্ডুলিপি, আমন্ত্রণপত্র থেকে শুরু করে স্মরণিকা প্রকাশ পর্যন্ত সবখানেই ছিল মসৃণতা ও পরিশীলন। সময়ানুবর্তিতা ও পরিপাট্য ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন জাকির হোসেন তপন ও তানভীরা আশরাফ শ্যামা।

Header Ad
Header Ad

বুকার পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক

পুরস্কার হাতে বানু মুশতাক। ছবি: সংগৃহীত

কান্নাড়া ভাষার সাহিত্যকে আন্তর্জাতিক খ্যাতির শিখরে পৌঁছে দিলেন লেখক, আইনজীবী ও অধিকারকর্মী বানু মুশতাক। ছোটগল্পের সংকলন ‘হার্ট ল্যাম্প’-এর জন্য আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার জিতে নিলেন তিনি। এ কৃতিত্বের মাধ্যমে কন্নড় ভাষার সাহিত্য প্রথমবারের মতো পেল এ মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতি।

মঙ্গলবার (২০ মে) লন্ডনের টেট মডার্ন গ্যালারিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ৭৭ বছর বয়সী বানু মুশতাকের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

‘হার্ট ল্যাম্প’ বইটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন দীপা ভাস্তি। অনুবাদের গুরুত্ব বিবেচনায় পুরস্কারের অর্থমূল্য ৬৭ হাজার মার্কিন ডলার মুশতাক ও ভাস্তি সমান ভাগে ভাগ করে নেবেন।

১৯৯০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে লেখা ১২টি ছোটগল্প নিয়ে সাজানো হয়েছে ‘হার্ট ল্যাম্প’। দক্ষিণ ভারতের মুসলিম সমাজের দৈনন্দিন জীবন, পারিবারিক টানাপড়েন, সামাজিক বাস্তবতা ও সাংস্কৃতিক আবহ উঠে এসেছে এই গল্পগুলোতে।

পুরস্কার হাতে দীপা ভাস্তি (বামে) এবং বানু মুশতাক। ছবি: সংগৃহীত

বিচারকমণ্ডলীর সভাপতি ম্যাক্স পোর্টার বইটি সম্পর্কে বলেন, ‘এটি একটি বিপ্লবাত্মক অনুবাদ, যা ইংরেজি ভাষার বুননকেই নতুনভাবে ভাবতে শেখায়। “হার্ট ল্যাম্প” শুধু নতুন কণ্ঠস্বরই নয়, বরং অনুবাদ সাহিত্যের ধারণা এবং সম্ভাবনাকেও প্রসারিত করে।’

বিচারকদের মতে, মুশতাকের গল্পগুলো "মজার, প্রাণবন্ত, কথ্য, মর্মস্পর্শী এবং পারিবারিক ও সামাজিক টানাপড়েনের জীবন্ত প্রতিচ্ছবি।"

এর আগে ২০২২ সালে ভারতীয় লেখক গীতাঞ্জলি শ্রী ‘টোম্ব অব স্যান্ড’ বইয়ের জন্য বুকার জিতেছিলেন, যা হিন্দি ভাষা থেকে অনুবাদ করেছিলেন ডেইজি রকওয়েল। তার দুই বছর পর এবার পুরস্কার ঘরে তুললেন বানু মুশতাক।

পুরস্কার গ্রহণ করে বানু মুশতাক বলেন, ‘এ মুহূর্ত যেন আকাশজুড়ে হাজারো জোনাকি একসঙ্গে জ্বলে ওঠার মতো- ক্ষণিকের, উজ্জ্বল এবং সম্মিলিত চেষ্টার ফল।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই পুরস্কার আমার একার কণ্ঠের নয়, বরং বহু কণ্ঠের সম্মিলিত উচ্চারণ। আমাদের সাহিত্যই একমাত্র স্থান, যেখানে বিভাজনের দেয়াল পেরিয়ে আমরা পরস্পরের অন্তর্জগতে ঢুকতে পারি- এমনকি যদি সেটা কয়েকটি পাতার জন্য হয়।’

কর্ণাটকের বাসিন্দা বানু মুশতাক শুধু লেখক নন, তিনি একজন আইনজীবী ও অধিকারকর্মী। নারী অধিকার রক্ষা, ধর্মীয় ও সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণে তিনি সক্রিয়ভাবে কাজ করে আসছেন।

Header Ad
Header Ad

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। মঙ্গলবার (২০ মে) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে আজ বুধবার (২১ মে) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সাম্য গত ১৩ মে রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন। ঘটনার পরপরই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় মোট গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়াল ৬ জনে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সাম্য হত্যার সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের দ্রুত চিহ্নিত ও বিচারের আওতায় আনতে প্রশাসন নিয়মিতভাবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে।

আজ ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সঙ্গে উপাচার্য কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন সাম্য’র বাবা মো. ফকরুল আলম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহানুভূতিশীল ও সক্রিয় ভূমিকার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন।

সাক্ষাতকালে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ এবং সাম্যর তিন ভাই—এস. এ. এম. আমিরুল ইসলাম, এস. এ. এম. শরীফুল আলম ও এস. এ. এম. শহিদুল আলম।

উপাচার্য বলেন, “আমরা এ ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে রাজনীতির ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করছি। অপরাধীদের বিচার দ্রুত নিশ্চিত করার পাশাপাশি সাম্য’র পরিবারের যেকোনো প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় পাশে থাকবে।”

সাম্য ছিলেন এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক। তার মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরিবার ও সহপাঠীদের দাবি, প্রকৃত হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’
বুকার পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেপ্তার
চামড়া সংরক্ষণে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পছন্দের ঠিকাদার কাজ না পাওয়ায় বিশৃঙ্খলা করেছেন ভিপি নুর: ডিএনসিসি
পাকিস্তান সিরিজ থেকে নাম সরিয়ে নিলেন নাহিদ রানা
গাইবান্ধায় একসঙ্গে আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
হিলিতে ছেলের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মা-মেয়েকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট চুরির মামলা প্রত্যাহার করলেন সেই বিএনপি নেতা
পদত্যাগ করছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও মাহমুদুল, দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার
বিএনপিপন্থি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি এনসিপির
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি : খলিলুর রহমান
নির্বাচন কমিশনারদের পদত্যাগ দাবি এনসিপির, আন্দোলন চালানোর ঘোষণা
আসছে নতুন নোট, ৫ টাকায় থাকছে আবু সাঈদ ও মুগ্ধের ছবি (ভিডিও)
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত কাল
যশ-নুসরাতের সম্পর্কে ভাঙনের সুর!
হামলার ভিডিও ভাইরাল, যা বললেন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার মন্ডল
দ্রুত নির্বাচন দিতে প্রধান উপদেষ্টাকে অস্ট্রেলিয়ার ৪৩ সিনেটর-এমপির চিঠি
মোদির ছবিযুক্ত নেকলেস পরে কানের মঞ্চে ভারতীয় অভিনেত্রী
শার্শায় ১০ টাকার লোভ দেখিয়ে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ