শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-২৮

বিষাদ বসুধা

সাত-সকালে আসিফ আহমেদের ফোন পেয়ে বিস্মিত মোহিনী। তিনি ফোনের স্ক্রিনের দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকলেন। তারপর ফোনের সাউন্ড টোন অফ করে দিলেন। ফোন ধরলেন না। পরে কথা বলবেন ভেবে রেখে দিলেন। কেন ফোন করেছে তা নিয়ে ভাবতে শুরু করলেন। পত্রিকার বিলটা কি এখনো দেয়নি! আমি বারবার বলার পরও কেন বকেয়া রাখা হলো? নাকি অন্য কোনো কারণে ফোন করেছে!

মোহিনী মোবাইল হাতে নিয়ে তার প্রশাসন বিভাগের জিএম আবুল কালামকে ফোন করলেন। তাকে বললেন, আচ্ছা আসিফ সাহেবের পত্রিকার বিলটা কি দেওয়া হয়নি?
জি ম্যাম, দিয়েছি তো! কেন, আপনাকে কিছু বলেছে নাকি?
না না! কোনো বকেয়া নেই তো?
জি না। আপনি বললেন না, যা পাওনা আছে সব দিয়ে দিতে!
হুম। ঠিক আছে। ভালো করেছেন। আচ্ছা শোনেন, আমি অফিসে আসছি। আপনারা একটা কাজ করেন।
জি ম্যাম।
ঈদে আমরা দশ হাজার মানুষকে সহায়তা দিতে চাই। আপনি দশ হাজার প্যাকেট তৈরি করেন। এতে থাকবে, দশ কেজি চাল, দুই কেজি আটা, এক লিটার সয়াবিন তেল, পেয়াজ এক কেজি, আলু দুই কেজি এবং লবণ এক কেজি।
জি আচ্ছা।
এখনই আপনি কারওয়ান বাজার পাঠিয়ে দেন। আমি অফিসে এসেই যেন দেখি কেনাকাটা হয়ে গেছে। অ্যাকাউন্টস থেকে টাকা নেন। আমি এসে সই করে দেব।
জি ম্যাম।

মোহিনী আবুল কালামের সঙ্গে কথা বলা শেষ করে আসিফ আহমেদকে ফোন করলেন। আসিফ ফোন ধরেই বললেন, শুভ সকাল। কেমন আছ?
শুভ সকাল। সাতসকালে সম্পাদক সাহেবের ফোন পেয়ে আমি তো ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম।
তাই নাকি? সরি। আমি আসলে তোমার সঙ্গে ফ্রিলি একটু কথা বলতে চেয়েছিলাম! ভাবলাম, এখনো তুমি অফিসে যাওনি। কাজের মধ্যে থাকলে কথা বলা মুশকিল!
হ্যাঁ তা ঠিকই বলেছ। তারপর, আমার অফিসের বকেয়া সব পেয়েছ তো?
হ্যাঁ হ্যাঁ। তুমি বলার পর বকেয়া রাখার সাধ্য কার?
সেটা না। তুমি বেতন দিতে পারছ না শুনে আমি বিষয়টাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। এর আগেও কি আমাকে ফোন করেছিলে নাকি?
হুম। দু তিন বার তো করেছিলাম। তোমার ফোনটা বন্ধ ছিল। সাধারণত, তোমার ফোন তো বন্ধ থাকে না।
ঠিকই বলেছ। আমার ফোন বন্ধ থাকে না। আমি সাত দিন একদম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলাম। কোথাও যায়নি। বাসায় কাটিয়েছি।
কোনো বিশেষ কারণে?
তোমাকে তো বলা হযনি। আরেফিন মারা গেছে।
কি! এটা তুমি কী শোনালে!
হুম। উহানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
তারপর!
লাশ এসেছে ঢাকায়। দেখারও সুযোগ পাইনি। সরকারি ব্যবস্থাপনায় কবর হয়েছে।
খুব দুঃখজনক। এই বয়সে একটা মানুষ মারা যাওয়া!
এটাই হয়তো আমার কপালে ছিল। কপালের লিখন তো আর খণ্ডন করার উপায় নেই! যাকগে, তোমার খবর বলো।
না মানে, তোমার এই খবর শোনার পর আর কী বলব? সবকিছু কেমন এলোমেলো লাগছে।
এটা জীবনের অংশ। এ নিয়ে আমি মন খারাপ করছি না। আমি ভাবছি, কাজের মধ্যে ডুবে থাকব। তাহলে আর এসব ভাবনা মাথায় আসবে না।
সেটাই ভালো। তুমি কাজের মানুষ। তোমার একটা গুডউইল আছে। এটা শুনলেও ভালো লাগে। তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার বিরাট উপকার হয়েছে। আশা করছি ঈদের আগে সব পাওনা মিটিয়ে দিতে পারব।
বাহ! তাহলে তো খুবই ভালো। আর খবর কী বলো তো? ছাঁটাই কি করতেই হচ্ছে।
এখনো কাউকে করা হয়নি। তবে ব্যাপক চাপ। আমি হয়তো থাকব না।
সে কী!
কী করব বলো? আমি বিকল্প প্রস্তাব দিলাম। সেগুলো তাদের পছন্দ হচ্ছে না। ছাঁটাই না করেও কী করে খরচ মিনিমাইজ করা যায় সে বিষয়ে আমি লিখিত প্রস্তাব দিয়েছি। প্রস্তাবটা ভালো কী মন্দ তাও তারা দেখেনি। তাদের এক কথা ছাঁটাই করতেই হবে। আমি নিজের চাকরি বাঁচাতে ছাঁটাই করব? সে মানুষ আমি নই।
তা তো জানি। আচ্ছা, আমি কি কথা বলে দেখব?
তুমি কথা বলবে! সেটা কি ঠিক হবে?
আমি তো আর তোমার বিষয়ে কিছু বলব না! ওর পত্রিকার বিষয়ে জানতে চাইব। কী করবে না করবে সে বিষয়ে। মনোভাবটা তো বোঝা যাবে!
হুম। আচ্ছা সে কি জানে তুমি আমার বন্ধু?
আমি একবার কথায় কথায় বলেছিলাম। নিশ্চয়ই সেটা মনে আছে। থাকার কথা আর কি!
আচ্ছা আচ্ছা। তুমি আমার বিষয়ে কিছু বোলো না। তুমি অন্যভাবে জানার চেষ্টা করো।
তা তো অবশ্যই। আমি একটা কথা বলব?
প্লিজ!
তুমি হুট করে কোনো সিদ্ধান্ত নিও না। জানোই তো সময়টা এখন খুব খারাপ।
তা তো জানি। কিন্তু কী করব বলো। প্রত্যেকটা মানুষেরই তো একটা নীতি থাকে। তাই না? আমি জানি, আমি যদি এখন ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিই, তাহলে তারা আমাকে মাথায় করে রাখবে। কিন্তু আমার পক্ষে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব না। ছাঁটাইয়ের আগে আমার নিজের ইস্তফা দিতে হবে। তা না হলে আমি মনপীড়ায় ভুগব। তা ছাড়া, আমার ক্যারিয়ার আছে না! সাংবাদিক মহলে আমি মুখ দেখাতে পারব? সবাই ছি ছি করবে। তুমিও বলবে, সম্পাদক হয়ে তুমি এই সিদ্ধান্ত নিতে পারলে! তখন কী জবাব দেব?
হুম। বুঝতে পারছি। মুনমুন ভাবি কী বলেন?
সেও তো চাকরি করে। বোঝে বিষয়টা। তা ছাড়া, সেও বলে দিয়েছে, ছাঁটাই করে তুমি নিজেও চাকরি করতে পারবে না। মানসিক যন্ত্রণায় তুমি শেষ হয়ে যাবে। তারচে’ তুমি ছেড়ে দাও। ভাগ্যে যা আছে তাই হবে।
সেটা ঠিক আছে। কিন্তু এই সময় তো কোথাও চাকরিও পাবে না।
শোনো, চাকরি তো অনেক করলাম। এবার কিছু সময় রেস্ট নিই। তারপর দেখি কি করা যায়।
যা-ই করো আমাকে জানিও।
তা তো বটেই। এই দেখ, সকাল থেকে শুধু নিজের কথাই বলছি। তোমার কথা তো কিছু শোনা হলো না। তুমি কেমন আছ?
আমার কথা আরেকদিন শুনো। এখন আমার অফিসে যেতে হবে। গত সাত দিন বাসায় কাটিয়েছি। অফিসের কী অবস্থা জানিও না। তুমি ভালো থেকো। মন খারাপ করো না।
তুমিও ভালো থেকো।
মোহিনী ফোন রেখে দ্রুত তৈরি হয়ে নিলেন। তারপর অফিসের উদ্দেশে রওয়ানা হলেন।

মোহিনীর অফিসে খাদ্যদ্রব্য প্যাকেট করা হচ্ছে। কে কোন পদে চাকরি করছে সে কথা ভুলে গিয়ে সবাই প্যাকেট করার কাজে হাত লাগিয়েছে। এ দৃশ্য দেখে মোহিনী অফিসের সামনে থমকে দাঁড়ালেন। তিনি দাঁড়িয়ে থেমে কর্মযজ্ঞ দেখছেন। যেন এক মহাযজ্ঞ চলছে। দেখে তার মনটা আনন্দে ভরে গেল।

মোহিনী কখন এসে দাঁড়িয়েছেন তা অফিসের কেউ টেরও পায়নি। মোহিনী এমনই। কোনো রকম ভাব নেই। কোনো রকম আত্ম-অহমিকা নেই। অতি সাধারণ একজন চাকরি জীবীর মতোই তার আচরণ, চলাফেলা। একেবারে সাদামনের মানুষ যাকে বলে! এ রকম মানুষ জগতে খুব কমই মেলে। মোহিনীর অফিসের লোকরা সে কথাই বলে। তাকে নিয়ে সবাই গর্ব করে। সবাই মনে করে, নিজের অফিসেই তারা কাজ করছে। তারা আর দশটা অফিসের চাকরিজীবীদের মতো নয়। ঘড়ি দেখে কিংবা ঘণ্টা হিসাব করে তারা কাজ করে না। সেভাবেই মোহিনী অফিসটাকে গড়ে তুলেছেন।

আবুল কালাম নানা কাজের তদারকি করছিল। কাজ করতে করতেই সে দেখল, মোহিনী অফিসের সামনে এসে দাঁড়িয়ে আছেন। সে তার কাছে ছুটে গিয়ে কিছু বলার জন্য উদ্যত হলে মোহিনী থামিয়ে দিয়ে বলেন, আমি শুনব। তার আগে আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। আমার অফিস এত চমৎকারভাবে কাজ করছে এ জন্য একটা ধন্যবাদ তো আগে দিই!
আবুল কালাম কাচুমাচু করে বলল, জ্বি ম্যাম, জি ম্যাম।

কাজে ডুবে থাকা মানুষগুলোর উদ্দেশ করে মোহিনী বললেন, আপনারা সবাই যেভাবে মানুষের সেবায় নিয়োজিত হয়েছেন তাতে আমি খুবই আশাবাদী। এই দেশ অবশ্যই সব সংকট মোকাবিলা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
মোহিনীর কথায় সবাই আরও বেশি উৎসাহ পেল। সবাই আরও বিপুল উদ্দীপনা নিয়ে কাজ শুরু করল। আনন্দে মোহিনীর বুকটা অনেক চওড়া হয়ে গেল। তিনি ব্যাগ থেকে টাকা বের করে আবুল কালামকে দিয়ে বললেন, দুপুরে এদের সবাইকে খাইয়ে দেবেন।
আবুল কালাম উদ্বেলিত কণ্ঠে বললেন, জি ম্যাম. জি ম্যাম।

মোহিনী এবার অফিসের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে আবুল কালামকে বললেন, আপনি আসেন। কি যেন বলতে চেয়েছেন!
আবুল কালাম আর কোনো কথা না বলে মোহিনীর পেছনে পেছনে এগিয়ে গেল। মোহিনী তার অফিসে পৌছার পর আবুল কালাম কিছুটা দ্বিধা এবং সংকোচের ভঙ্গিতে বলল, ম্যাম আমরা সবই কিনতে পেরেছি। কিন্তু একটু সমস্যা হয়ে গেছে।
কী সমস্যা?
চাল কিনতে গিয়ে আমাদের গলদঘর্ম অবস্থা হয়েছে। কারওয়ান বাজার, বাদামতলী এবং আমিনবাজার ঘুরেও আমরা পুরো চাল কিনতে পারিনি। পাইকাররা বলল, চাল নেই। এই অজুহাতে তারা দামও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। শেষ পর্যন্ত পুরো চাল কিনতে পারি কি না..
এসব নেগেটিভ কথা বলবেন না তো! আমি পছন্দ করি না। অবশ্যই চাল পাওয়া যাবে। যা পেয়েছেন তা দেওয়া শুরু করুন। বাকি চাল দু’তিন দিন অপেক্ষা করে কিনে ফেলেন। দামের কথা বলার দরকার নেই। এই সময় দাম তো কিছু বেশি হবেই। ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভালো মন্দ আছে না! সুযোগসন্ধানী আছে না! তারা তো সব সময় সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। সেনিটাইজার নিয়ে কী হলো মনে নেই!
আবুল কালাম নীচু গলায় বলল, সরি ম্যাম।

চলবে...

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২৭

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২৬

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২৫

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২৪

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২৩

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২২

বিষাদ বসুধা: পর্ব ২০

বিষাদ বসুধা: পর্ব ১৯

 

 

Header Ad

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নির্মাণাধীন ভবন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নিরাপত্তা বেষ্টুনীবিহীন একটি ভবনে কাজ গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে বাবুল মিয়া বাবু (৫৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার মাইজবাড়ী এলাকার গুটু মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ভূঞাপুর পৌর শহরের ফসলআন্দি এলাকায় সাংবাদিক আসাদুল ইসলাম বাবুলের তিন তলা ভবনের নিচের একটি ড্রেনে পড়ে গিয়ে তিনি মারা যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা ওয়াহেদুজ্জামান পলাশ জানান, জুয়েল নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন বাসায় কাজ করছিলেন ওই নির্মাণ শ্রমিক। কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পা ফসকে ভবনের চার তলা ছাদ থেকে নিচের একটি ড্রেনে পড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয়রা জানান, নির্মাণাধীন এই ভবনের কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনী ছিল না। নির্মাণ শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে আসছিলেন। নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় এর আগেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।

অভিযোগ উঠেছে, থানা পুলিশকে না জানিয়ে কৌশলে ভবনের মালিক জুয়েল হাসপাতাল থেকে তার লাশ নিয়ে যায়।

ভবন মালিক জুয়েল বলেন, নির্মাণ শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবারের সাথে সমঝোতা হয়েছে। পরিবারকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবেও জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ বিষয়ে কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুণ্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে গরুবোঝাই ভটভটির সঙ্গে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মোটরসাইকেলের থাকা দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। এর আগে, সকালে ঘোড়াঘাট উপজেলায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে বিরামপুর-হাকিমপুর আঞ্চলিক সড়কের ডাঙ্গাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে হাকিমপুর - বিরামপুর উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে ভোরে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের টিএন্ডটি মোড় এলাকায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই মোটরসাইকেল আরোহী হলেন- নবাবগঞ্জ উপজেলার কুমারপাড়া গ্রামের ধীরাজ কুমার ছেলে ধীমান কুমার ঘোষ (৩০) ও একই উপজেলার দাউদপুর এলাকার আনারুলের ছেলে আরিফ হোসেন (৩৫)।

হাকিমপুর থানা পুলিশ জানায়, দুপুরের দিকে মোটরসাইকেল যোগে হাকিমপুর থেকে দুই বন্ধু বিরামপুর যাবার পথে হাকিমপুর উপজেলার শেষ সীমানায় গরু বোঝাই ভটভটির সাথে মোটরসাইকেল ধাক্কা খেয়ে পাকা রাস্তায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী ছিটকে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়।

নিহত ধীমান কুমার ঘোষ এর মামা হাকিমপুর হিলি পৌরসভার বাসিন্দা স্বপন কুমার বলেন, আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে মোবাইল ফোনে আমাকে ভাগিনা ধীমান কুমার বলেন, মামা আমি জরুরি কাজে হিলি আসছিলাম তাই আপনার সাথে দেখা করতে পারলাম না। এর কিছুক্ষণ পরে দুর্ঘটনার খবর শুনতে পাই এবং হাসপাতালে এসে দেখি আমার ভাগিনা মারা গেছে।

হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. দুলাল হোসেন জানান, দুপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেলের আরোহীর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গরুবাহী ভটভটি জব্দ করে থানায় এবং নিহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। ভটভটি চালক পলাতক রয়েছে।

এদিকে ঘোড়াঘাট উপজেলায় মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর -ঢাকা মহাসড়কের ঘোড়াঘাট টিএনটি মিশন মোড় এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ট্রাকচালক গোলাম রাব্বি (৪৫)। সে জয়পুরহাট জেলা সদরের আমদই এলাকার মমতাজের ছেলে। তার সহযোগী রেজোয়ান ইসলাম (২৮) একই এলাকার চৌমুহনীর বাসিন্দা।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের (ঢাকা মেট্রো-ট-২০৬৬৪৯) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই ট্রাকের (ঝিনাইদহ-ট-১১১৬৪৬) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় ২ জনকে উদ্ধার করে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

ঘোড়াঘাট ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ২ জনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়েছি।’

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. সা-আদ আস সামস বলেন, ‘সকালে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২ জন রোগীকে মৃত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, উপজেলার টিএনটি মোড় এলাকায় ভুট্টা ও সারবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকটিকে দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়। ট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত, আটক ১
ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন
৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ
ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শ্রীময়ী, দুশ্চিন্তায় কাঞ্চন মল্লিক
প্রথমবার এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি
বিয়ে না দেওয়ায় মাকে জবাই করলো ছেলে
রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত