শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পররাষ্ট্রনীতির সূচনা মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই

আমরা আজ স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীও উদযাপন করছি। সুতরাং বাংলাদেশ গত ৫০ বছরে পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কতটুকু সফলতা অর্জন করেছে এবং কোন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে পারেনি, সেই প্রেক্ষাপট নিয়ে একটা মূল্যায়ন যদি করি, সেটা যুক্তিযুক্ত ও সময়োপযোগী হবে।

৫০ বছর একটা জাতির জন্য যদিও অনেক লম্বা সময় নয়, তবুও আমরা প্রজন্মগত দিক থেকে যদি দেখি, আমরা যারা এটা নিয়ে গর্ববোধ করি, আমাদের অবশ্যই ভিন্ন একটি অনুভূতি আছে। আমরা যদি ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই শুরু করি, তাহলে দেখা যায়, আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার চেয়েছিলাম। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার না দিয়ে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল। একটা হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছিল।

সেই বক্তব্য মানুষের কাছে তুলে ধরাই আমাদের কাছে প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা সেটি প্রতিরোধ (যুদ্ধ) করেছি গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য। আমরা সমষ্টিগতভাবে এদেশের সব শ্রেণি-পেশার, ধর্ম-বর্ণের মানুষ পাকিস্তানি সামরিক অভিযানের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি। বিশেষ করে ২৫শে মার্চের ঘটনার পর স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়েছে। বাঙালি জাতি গোষ্ঠীর সঙ্গে আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র চেয়েছি নিজেদের স্বকীয়তা প্রকাশের জন্যই।

বিষয়গুলি বিশ্বের কাছে তুলে ধরার প্রয়োজন ছিল। আমরা বলতে পারি, সেই থেকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির যাত্রা শুরু। তারপর যখন ঘটনা প্রবাহে আমরা আমাদের অবস্থানের কথা বলার চেষ্টা করছিলাম, তখন পাকিস্তান-ভারত এ বিষয় দ্বিপাক্ষিক ফ্রেমে ফেলে ইন্দোপাক কন্টেস্টে নিয়ে গেল। আমরা নিজেরা তখন হারিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় পড়েছিলাম। আমরা যে স্বাধীনতা যুদ্ধ করছি, সেই বক্তব্য কোথায়? সেখানে আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, আমাদের আত্মসম্মানবোধটুকু রক্ষার জন্য দাঁড়িয়েছি, সেই কথাটি প্রকাশ করা আমাদের জন্য প্রথম চ্যালেঞ্জ। সেটিই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রচেষ্টা পৃথিবীর কাছে আমাদের বক্তব্যটি তুলে ধরতে।

সে সময় এক কোটি মানুষ ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশ তাদের সাহায্য করেছে। সে সময় ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়েছিল। তাদের বোঝাতে হয়েছে, এসব মানুষ নিগৃহীত হয়ে তাদের কাছে এসেছে। তাদের সাহায্য প্রয়োজন। তারপর ভারত সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। আবেদন-নিবেদন করতে হয়েছে আমাদের। অসহায় নিগৃহীত এসব মানুষের জন্য ভারতসহ অন্যান্য দেশের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। বলা যায় এটি আমাদের পররাষ্ট্রনীতির পরবর্তী পদক্ষেপ। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির প্রাথমিক গল্পটা এখান থেকেই শুরু।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়ছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ অথবা স্বাধীনতা যুদ্ধ যেভাবেই বলা হোক না কেন, পাকিস্তান এটিকে বলা শুরু করল কিছু বিভ্রান্ত যুবক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পাকিস্তানকে ভাঙার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছে। সেখানে আমাদের জন্য দুটি ব্যাপার আছে। পাকিস্তান একটি স্বাধীন দেশ। স্বাধীন দেশের কোনো অংশে যদি কেউ বিদ্রোহ ঘোষণা করে সেটা দমন করার সার্বভৌম অধিকার তাদের আছে। তারা সেই কথাটিই সারা পৃথিবীর কাছে বলা শুরু করল এবং তা ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখানো হলো। এটা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ কারণ ভারত আমাদের সাহায্য করছে; এটা মানবিক সাহায্য, হয়তো খানিকটা কূটনৈতিক সাহায্যও।

আমরা তো সংগ্রাম করছি আমাদের আত্মরক্ষার জন্য; আমার স্বকীয়তা বজায় রাখার জন্য এবং আমি ও দেশের মানুষ হচ্ছে আন্দোলনের প্রধান নিয়ামক। ভারতসহ আমাদের বন্ধুরা সেই প্রচেষ্টাতে আমাদের সহযোগী হয়েছে। এখানে ভারত প্রধান ভূমিকা পালন করেনি, কোনো ষড়যন্ত্রও সেখানে প্রধান ভূমিকা পালন করেনি। আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার জন্য আমরা সংগ্রাম করছিলাম। জাতি হিসেবে সমগ্র জাতি সংগ্রামে অংশ নিয়ে স্বাধীন দেশের ভিত্তিটা স্থাপন করেছি। সেই জায়গায় আমাদের অস্তিত্বকে বাইরে জানান দেওয়ার জন্যই কাজটা করতে হয়েছে এবং সেই সময় থেকেই কিন্তু হাঁটিহাঁটি পা পা করে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই পররাষ্ট্রনীতির শুরু।
সেময় বাংলাদেশ তার ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করেছে, নিজেদের কথাগুলো বাইরের পৃথিবীর কাছে তুলে ধরতে।

পঞ্চাশ বছর পরে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করছি। ভারত সরকার ও ভারতীয় জনগণ বিভিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা করেছে, তাদের প্রতি আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাদের বন্ধুরা যারা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন/

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ

ডিপজল। ছবি: সংগৃহীত

রাত পোহালেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এ নিয়ে এফডিসিতে উৎসবের আমেজ বইছে। এরইমধ্যে ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সাদিয়া মির্জা নামে এক অভিনেত্রী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আমাদেরকে ভিডিও প্রমাণসহ এমন অভিযোগ করেন সাদিয়া মির্জা নামক এক প্রার্থী। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ডিপজলকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি। এদিকে সঠিক কারণ দর্শাতে না পারলে ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে বলে জানান বর্তমান নির্বাচন কমিশনার খসরু।

এছাড়াও যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা নিপুণ আক্তারের।

এ নিয়ে মিশা-ডিপজল প্যানেলের চিত্রনায়ক আলেকজান্ডার বোকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, আমরা এমনটি আভাস পেয়েছি নির্বাচনের আগেই একটি পক্ষ নির্বাচন বাঞ্চালের চেষ্টা করবে। তবে আমরা চাইবো সুষ্ঠ নির্বাচন হোক। এমন অভিযোগ আমরা অন্য প্যানেল থেকেও অনেক পেয়েছি কিন্তু তাতে আমরা গুরুত্ব দেইনি।

তিনি আরও বলেন, ডিপজল ভাই মহৎ মানুষ এমনিতেই দানবীর, সবাইকে টাকা-পয়সা দান করে থাকেন। এটা নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে বিষয়টি সুখকর হবে না।

তবে এ বিষয় নিয়ে কলি-নিপুণ প্যানেলের কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মিশা-ডিপজল পরিষদের অন্য সদস্যরাও।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হবে। দুপুরে বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে এই ভোট। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন উপলেক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ জোরদার করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মাদক, সন্ত্রাস, বাল্যবিয়ে, ইভটিজিং- জুয়ারোধ, চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন করে আসামিদের গ্রেফতার, অপরাধ দমন এবং সর্বাধিক ওয়ারেন্ট তামিল লক্ষ্য পূরণ করাসহ ভালো কাজের বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ টাঙ্গাইল জেলার মধ্যে আবারও শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. আহসান উল্লাহ্। তিনি জেলার ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এ নিয়ে জেলার মধ্যে চতুর্থবারের মতো সেরা ওসি নির্বাচিত হলেন তিনি। একইসাথে ভূঞাপুর থানাও শ্রেষ্ঠ হয়েছে এবং থানার এসআই, এএসআই ও কনস্টেবলসহ ৯ জন ক্রেস্ট সম্মাননা পেয়েছেন। তার এই অর্জনে উপজেলার সুধীজন, বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস শেডে আয়োজিত মাসের কল্যাণ সভায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসির সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

এ সময় ওসি আহসান উল্লাহ্’র হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট (পুরস্কার) তুলে দেন জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার (বিপিএম) (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)। এতে জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাসহ জেলার বিভিন্ন থানার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার মহোদয় (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) এর দিক-নির্দেশনায় মাদক, সন্ত্রাস, বাল্য বিয়ে, ইভটিজিংরোধ ও চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন ও আসামিদের গ্রেফতারসহ বিশেষ অবদানের জন্য চতুর্থ বার আমাকে শ্রেষ্ঠ ওসি ও ভূঞাপুর থানাকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করা হয়।

ওসি আহসান উল্লাহ্ আরও বলেন- ভূঞাপুর থানার কর্মরত সকল পুলিশ সদস্য এবং উপজেলার সকলের সার্বিক সহযোগিতায় ভূঞাপুর থানার এমন এক সাফল্যময় গৌরব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এই অর্জন সকলের। তাছাড়া জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি ও থানা নির্বাচিত হওয়ায় আমাদের দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে গেল। ভূঞাপুর থানা সকলের জন্য উন্মুক্ত। আগামী দিনগুলোতে আরও ভালো কিছু করতে ভূঞাপুর উপজেলাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা সহযোগিতা কামনা করছি।

ক্যাপশন: সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করছেন টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্।

দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি

সড়ক দুর্ঘটনা। ফাইল ছবি

দেশে বেড়েই চলেছে সড়ক দুর্ঘটনা। লম্বা হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। ফরিদপুরে ঈদের পরদিন সড়কে মৃত্যু হয় ১৪ জনের। এই রেশ কাটতে না কাটতেই ঝালকাঠিতে সড়কে প্রাণ ঝরে আরও ১৪ জনের। গত তিন মাসের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, প্রতিদিন সড়কে প্রাণ যাচ্ছে ঝরছে ১৬ জনের বেশি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৬৩০টি। এতে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৪৭৭ জনের। আহত হয়েছেন ১ হাজার ৯২০ জন।

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৪৩৭টি, এতে মৃত্যু হয়েছে ৪০৪ জনের আর আহত হয়েছেন ৫১৪ জন। ফেব্রুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৬৯টি। এতে মারা গেছেন ৫২৩ জন আরও আহত হয়েছেন ৭২২ জন।

মার্চে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে হয় ৬২৪টি। এতে আহত হন ৬৮৪ জন। মারা গেছেন ৫৫০ জন। এপ্রিল মাসের ১৬ দিনে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৬৯টি আর মৃত্যু হয়েছে ২৮৪ জনের। গড়ে প্রতিদিন সড়কে মৃত্যু হচ্ছে ১৬ জনেরও বেশি।

গত ৩ মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেলে, যার সংখ্যা ৫৫৪টি, আর এতে মৃত্যু ৫০৪ জনের। আর সার্বিকভাবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু চট্টগ্রাম বিভাগে।

বিআরটিএ বলছে, গেল বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় দুর্ঘটনা এবং মৃত্যু দুটোই এবছর প্রথম তিন মাসে বেড়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ
টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার
দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি
টানা তিনদিন চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট অ্যালার্ট জারি
তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গে স্কুল ছুটি ঘোষণা
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান
আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম
এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে আ.লীগের নির্দেশনা
নওগাঁয় শান্ত বাহিনীর শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল ও মানববন্ধন
বিএনপি এখনও টার্গেটে পৌঁছাতে পারেনি: রিজভী
বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়ল, কমল খোলা তেলের
মুস্তাফিজের বদলে ইংল্যান্ড পেসারকে দলে নিল চেন্নাই!
যে কারণে দুবাইয়ে এমন ভারী বৃষ্টিপাত ও ভয়াবহ বন্যা
গায়েব হয়ে গেল জোভান-মাহির ফেসবুক ফ্যানপেজ!
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান একাই যথেষ্ট: চীন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জায়গা দখল নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৫০
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি হারালেন ২৮ কর্মী
আইপিএল থেকে বিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটে ম্যাক্সওয়েল